Quotes | কাব্যিক ক্যাপশন

Quotes

Total 20 Quotes

এতই অসাড় আমি, চুম্বনও বুঝিনি । মনে মনে দিয়েছিলে, তাও তো সে না-বোঝার নয়- ঘরে কত লোক ছিল, তাই ঋণ স্বীকার করিনি । ভয়, যদি কোন ক্ষতি হয়।

কাব্যিক ক্যাপশন চুম্বন ঋণ স্বীকার

তোমাকে বরং কাছ থেকে আজ দেখি। জটিল দু’চোখে ক’খানা সরলরেখা, তুমি বাঁচলেও, ভালবাসা বাঁচবে কি? এসব প্রশ্ন পরাজয় থেকে শেখা।

কাব্যিক ক্যাপশন ভালবাসা পরাজয়

ভিড়ের মধ্যে একা হয়ে যাওয়া লোক, চড়া আলোতেও মনখারাপের ভয়। চশমার নীচে ঢাকা পড়ে যায় চোখ… অবসাদ কোনও কুশলকাব্য নয়।

কাব্যিক ক্যাপশন চশমা কুশল

তোমার শোক নিবিড় খুব। আমার শোক বিজ্ঞাপন। তোমার দিন অতল ডুব। আমার স্রেফ দিনযাপন।

কাব্যিক ক্যাপশন নিবিড় শোক

একদিন চলে যাব দূরে কোনও বাসে চেপে যে-কোনও লোকের পাশে যে-কোনও মানুষ হয়ে। জলই কি দেখেছ শুধু? তুমি কি দ্যাখোনি তার রক্তক্ষরণ?

কাব্যিক ক্যাপশন রক্তক্ষরণ দূর

চলে গেলে কেন?’– এ-প্রশ্ন করা সোজা। ‘থাকলেই হতো’– এ-কথা বলাও সহজ। দূর থেকে তবু কিছুতে যায় না বোঝা।

কাব্যিক ক্যাপশন প্রশ্ন সহজ

যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্‌লিম-ক্রীশ্চান। গাহি সাম্যের গান।

কাব্যিক ক্যাপশন আসিয়া গাহি

সেই সব স্বপ্ন এখনও বাতাসে উড়ে বেড়ায় শোনা যায় নিঃশ্বাসের শব্দ আর সব মরে স্বপ্ন মরে না অমরত্বের অন্য নাম হয়।

কাব্যিক ক্যাপশন স্বপ্ন শব্দ

আমার যৌবনে তুমি স্পর্ধা এনে দিলে তোমার দু’চোখে তবু ভীরুতার হিম। রাত্রিময় আকাশে মিলনান্ত নীলে ছোট এই পৃথিবীকে করেছো অসীম।

কাব্যিক ক্যাপশন যৌবন অসীম

এক বছর ঘুমোবো না, স্বপ্নে দেখে কপালের ঘাম ভোরে মুছে নিতে বড় মূর্খের মতন মনে হয় বরং বিস্মৃতি ভালো, পোশাকের মধ্যে ঢেকে রাখা।

কাব্যিক ক্যাপশন স্বপ্ন বিস্মৃতি

একসময় মনে হত কোনওদিন তোমাকে পাব না একসময় মনে হত ইচ্ছে করলেই পাওয়া যায় আজকে শেষবার আমি তোমাকে পেলাম কালকের পর থেকে আমাকে নেবে না আর তুমি দুপুর ফুরিয়ে এল। এইবার ফিরে আসবে বাড়ির সবাই। আর একবার, আর একবার, এসো প্রথম দিনের মতো আবার পুড়িয়ে করো ছাই !

কাব্যিক ক্যাপশন একসময় শেষবার

এ তুমি কেমন তুমি চোখের তারায় আয়না ধরো এ কেমন কান্না তুমি আমায় যখন আদর করো।

কাব্যিক ক্যাপশন আয়না কান্না

আমার একলা আকাশ থমকে গেছে রাতের স্রোতে ভেসে শুধু তোমায় ভালবেসে আমার দিনগুলো সব রঙ চিনেছে তোমার কাছে এসে শুধু তোমায় ভালবেসে।

কাব্যিক ক্যাপশন আকাশ স্রোতে

কেউ বলে ফাল্গুন কেউ বলে পলাশের মাস আমি বলি আমার সর্বনাশ, কেউ বলে দখিনা কেউ বলে মাতাল বাতাস, আমি বলি আমার দীর্ঘশ্বাস।

কাব্যিক ক্যাপশন সর্বনাশ মাতাল দীর্ঘশ্বাস

চড়ুই পাখিরা জানে আমি কার প্রতিক্ষায় বসে আছি- এলাচের দানা জানে কার ঠোঁট গন্ধময় হবে- তুমি ব্যস্ত, তুমি একা, তুমি অন্তরাল ভালোবাসো!

কাব্যিক ক্যাপশন চড়ুই প্রতিক্ষা

সন্ন্যাসীর মতো হাহাকার করে উঠি- দেখা দাও, দেখা দাও, পরমুহূর্তেই ফের চোখ মুছি। হেসে বলি, তুমি যেখানেই যাও, আমি সঙ্গে আছি!

কাব্যিক ক্যাপশন সন্ন্যাসী চোখ

সবাই ছেড়েছে নাই যার কেহ তুমি আছ তার আছে তব কেহ নিরাশ্রয় জন পথ যার যেও সেও আছে তব ভবনে।

কাব্যিক ক্যাপশন তুমি ভবন

আজকাল তো ব্যস্ততাও বেড়েছে খুব। সেদিন দেখলাম সেই ভালবাসাগুলো কাকে যেন দিতে খুব ব্যস্ত তুমি, যেগুলো তোমাকে আমি দিয়েছিলাম ৷

কাব্যিক ক্যাপশন আজকাল ব্যস্ততা

তুমি আমাকে মেঘ ডাকবার যে বইটা দিয়েছিলে একদিন আজ খুলতেই দেখি তার মধ্যে এক কোমর জল। পরের পাতায় গিয়ে সে এক নদীর অংশ হয়ে দূরে বেঁকে গেছে।

কাব্যিক ক্যাপশন মেঘ নদী

হয়তো ফুটেনি ফুল রবীন্দ্র-সঙ্গীতে যতো আছে, হয়তো গাহেনি পাখি অন্তর উদাস করা সুরে বনের কুসুমগুলি ঘিরে । আকাশে মেলিয়া আঁখি তবুও ফুটেছে জবা,–দূরন্ত শিমুল গাছে গাছে, তার তলে ভালোবেসে বসে আছে বসন্তপথিক।

কাব্যিক ক্যাপশন ভালোবাসা শিমুল