#Quote
More Quotes by Mohitlal Majumdar
মনে হ’ল, আজ জীবনের যত নিরাশার পরাভব রঙীন এ রাতি—বাসনার বাতি যত আছে জ্বালো সব! তৃণভূমি ’পরে বসিয়া ক্ষণেক হেরিলাম নিশানাথে, বুঝিনু আবার বসন্ত এল পঞ্চমী-চাঁদ সাথে।
দানবের দল হাসে খল খল, হেরি’ তার পরাজয়— যে-প্রেম তাহারা ভুঞ্জিতে নারে, তারে তারা পাপ কয় যে-মরণ তারা মরিতে জানে না, তাহারে গরল বলে! জানে না, গরল নীল হ’য়ে আছে মৃত্যুজিতের গলে!
দুয়ার-জানালা উঠে ঝন্ঝনি’, আকাশ ভাঙিয়া পড়ে বুঝি, তবু প্রাণ ভরে আশ্বাসে।
ফুলেরি ছায়ায় বসে তার দুই চরণ মেলি’, বিজন-নিভৃতে মাথা হ’তে দেয় ঘোম্টা ফেলি
বসন্ত-আগমনী, মোহিতলাল কাব্যসম্ভার -মোহিতলাল মজুমদার, প্রকাশক- মিত্র ও ঘোষ, কলিকাতা, প্রকাশসাল।
পাপ, মোহিতলাল-কাব্যসম্ভার মোহিতলাল মজুমদার, প্রকাশক- মিত্র ও ঘোষ, কলিকাতা, প্রকাশসাল।
বিয়ের ফুলটি ফোটার আগেই ‘গায়ে হলুদ’ যার, সবাই তারে ফেলবে চিনে’—শিউলি যে নাম তার। ডাল্টি কিছু উঁচুই বটে, কুলীন বাপের মেয়ে,— স্বভাবটি তাঁর রুক্ষ যেমন, গরিব সবার চেয়ে।
অসির ফলকে অশনি ঝলকেগলে’ যায় যত ত্রিশুল-চুড়া। ভৈরব রবে মুর্চ্ছিত ধরা, আকাশের ছাদ হয় বা গুঁড়া।
পূজারী অথির, দেবতা বধির—ঘণ্টার রোলে জাগে না আর! অরাতির দাপে আরতি ফুরায়—নাম শুনে হয় বুক অসাড়!
বাংলা অমিত্রাক্ষরের ভিত্তি যেমন পয়ার, তেমনই মিল্টনের ছন্দের ভিত্তিও—ইংরেজী পয়ার।