Quotes | Bangla Caption

Quotes

Total 20 Quotes

বিহুরে লগন মধুরে লগন, অকাশে বাতাসে লাগিল রে চম্পা ফুটিছে চামলী ফুটিছে, তার সুবাসে ময়না আমার ভাসিল রে - সংগৃহীত

ফাগুনের ক্যাপশন

চামলী

ফাগুনের নবীন আনন্দে গানখানি গাঁথিলাম ছন্দে; দিল তারে বনবীথি কোকিলের কলগীতি, ভরি দিল বকুলের গন্ধে - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ফাগুনের ক্যাপশন

আনন্দ

কোকিল

আমাকে পাবে না খুঁজে, কেঁদে কেটে মামুলি ফাল্গুনে - হেলাল হাফিজ

ফাগুনের ক্যাপশন

খুঁজে

কেঁদে

আমাকে

তাহার নাচ দেখি অমার অঙ্গ অবস হয় ঢোলের কাঠি দুহাত থিকে অপনি খসি যায় জগত জুড়ি বিহুর পরব খুসি জে ছড়ায় বসন্তে এ বিহুর লগন উত্তাল হয়ি যায় - সংগৃহীত

ফাগুনের ক্যাপশন

হলুদ বরন মেঘলা এ তার যৌবন উছলায় লাল ওরনার আড়াল দিয়া চক্ষু দুটি চায় খোপায় টগর ময়না বুঝি আমায় খুঁজে হায় বসন্তে এ বিহুর লগন উত্তাল হয়ি যায় - সংগৃহীত

ফাগুনের ক্যাপশন

চক্ষু

হে কবি! নীরব কেন-ফাল্গুন যে এসেছে ধরায়, বসন্তে বরিয়া তুমি লবে না কি তব বন্দনায়?- সুফিয়া কামাল

ফাগুনের ক্যাপশন

বসন্ত

এখনো দেখনি তুমি? কহিলাম কেন কবি আজ এমন উন্মনা তুমি? কোথা তব নব পুষ্পসাজ?- সুফিয়া কামাল

ফাগুনের ক্যাপশন

পুষ্পসাজ

কহিল সে স্নিগ্ধ আঁখি তুলি- দখিন দুয়ার গেছে খুলি? বাতাবী নেবুর ফুল ফুটেছে কি? ফুটেছে কি আমের মুকুল? দখিনা সমীর তার গন্ধে গন্ধে হয়েছে কি অধীর আকুল?- সুফিয়া কামাল

ফাগুনের ক্যাপশন

স্নিগ্ধ

হোক, তবু বসন্তের প্রতি কেন এই তব তীব্র বিমুখতা? কহিলাম উপেক্ষায় ঋতুরাজে কেন কবি দাও তুমি ব্যথা? কহিল সে কাছে সরি আসি- কুহেলী উত্তরী তলে মাঘের সন্ন্যাসী- গিয়াছে চলিয়া ধীরে পুষ্পশূন্য দিগন্তের পথে রিক্ত হস্তে। তাহারেই পড়ে মনে, ভুলিতে পারি না কোন মতে - সুফিয়া কামাল

ফাগুনের ক্যাপশন

বসন্ত

কহিলাম ওগো কবি, অভিমান করেছ কি তাই? যদিও এসেছে তবু তুমি তারে করিলে বৃথাই। কহিল সে পরম হেলায়- বৃথা কেন? ফাগুন বেলায় ফুল কি ফোটে নি শাখে? পুষ্পারতি লভে নি কি ঋতুর রাজন? মাধবী কুঁড়ির বুকে গন্ধ নাহি? করে নি সে অর্ঘ্য বিরচন?- সুফিয়া কামাল

ফাগুনের ক্যাপশন

অভিমান

কি কর শ্বশুর মিছে খেটে ফাল্গুনে এঁটে পোত কেটে বেড়ে যাবে ঝাড়কি ঝাড় কলা বইতে ভাংগে ঘাড়।– ক্ষণা

ফাগুনের ক্যাপশন

শ্বশুর

চৈতে গিমা তিতা, বৈশাখে নালিতা মিঠা, জ্যৈষ্ঠে অমৃতফল আষাঢ়ে খৈ, শায়নে দৈ। ভাদরে তালের পিঠা, আশ্বিনে শশা মিঠা, কার্তিকে খৈলসার ঝোল, অগ্রাণে ওল। পৌষে কাঞ্ছি, মাঘে তেল, ফাল্গুনে পাকা বেল।– ক্ষণা

ফাগুনের ক্যাপশন

আষাঢ়

হেরো পুরানো প্রাচীন ধরণী হয়েছে শ্যামল-বরনী, যেন যৌবন-প্রবাহ ছুটিছে কালের শাসন টুটাতে; পুরানো বিরহ হানিছে, নবীন মিলন আনিছে, নবীন বসন্ত আইল নবীন জীবন ফুটাতে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ফাগুনের ক্যাপশন

প্রাচীন

মধুর বসন্ত এসেছে মধুর মিলন ঘটাতে। মধুর মলয়-সমীরে মধুর মিলন রটাতে। কুহক লেখনী ছুটায়ে কুসুম তুলিছে ফুটায়ে, লিখিছে প্রণয়-কাহিনী বিবিধ বরন-ছটাতে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ফাগুনের ক্যাপশন

কুসুম

একঝাক পাখি এসে ঐকতানে , গান গায় এক সাথে ভোর বিহনে, অচানক দুনিয়াটা আজব লাগে, আড়মোড়া দিয়ে সব গাছেরা জাগে, লাল নয় কালো নয় সবুজ পাতা, জেগে ওঠে একরাশ সবুজ পাতা – ফররুখ আহমেদ

ফাগুনের ক্যাপশন

দুনিয়া

হয়তো ফুটেনি ফুল রবীন্দ্রসঙ্গীতে যত আছে, হয়তো গাহেনি পাখি অন্তর উদাস করা সুরে বনের কুসুমগুলি ঘিরে। আকাশে মেলিয়া আঁখি তবুও ফুটেছে জবা, দূরন্ত শিমুল গাছে গাছে, তার তলে ভালোবেসে বসে আছে বসন্ত পথিক– নির্মলেন্দু গুণ

ফাগুনের ক্যাপশন

রবীন্দ্রসঙ্গীত

শিমুল

বিহুরে লগন মধুরে লগন, অকাশে বাতাসে লাগিল রে চম্পা ফুটিছে চামলী ফুটিছে, তার সুবাসে ময়না আমার ভাসিল রে – সংগৃহীত

ফাগুনের ক্যাপশন

বাতাস

স্পন্দিত নদীজল ঝিলিমিলি করে , জ্যোৎস্নার ঝিকিমিকি বালুকার চরে । নৌকা ডাঙায় বাঁধা , কাণ্ডারী জাগে , পূর্ণিমারাত্রির মত্ততা লাগে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ফাগুনের ক্যাপশন

জ্যোৎস্না

পূর্ণিমারাত্রি

খেয়াঘাটে ওঠে গান অশ্বথতলে , পান্থ বাজায়ে বাঁশি আন্মনে চলে । ধায় সে বংশীরব বহুদূর গাঁয় , জনহীন প্রান্তর পার হয়ে যায় – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ফাগুনের ক্যাপশন

খেয়াঘাট

বাশিঁ

প্রান্তর

দূরে কোন্ শয্যায় একা কোন্ ছেলে বংশীর ধ্বনি শুনে – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ফাগুনের ক্যাপশন

শয্যায়

ধ্বনি