আমাদের কখনই হাল ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় এবং সর্বদা প্রস্তুত থাকা উচিত যাতে কোনো বাঁধা যেন আমাদের হারিয়ে দিতে না পারে। - এ. পি. জে. আব্দুল কালাম

---

যখন একটি শিশুর বয়স ১৫,১৬ বা ১৭ হয় তখন সে ঠিক করে, বড় হয়ে সে একজন ডাক্তার,একজন ইঞ্জিনিয়ার,একজন রাজনীতিবিদ হবে অথবা চাঁদ বা মঙ্গল গ্রহে যাবে। এই সময় সে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে এবং এই সময়টাই হলো তাদের প্রকৃত গঠন হওয়ার সময়। আপনি তাদেরকে তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়িত করতে সাহায্য করতে পারেন। - এ. পি. জে. আব্দুল কালাম

---

জীবনে কঠিন সব বাঁধা আসে, তোমায় ধ্বংস করতে নয় বরং তোমার ভীতরের লুকোনো অদম্য শক্তিকে অনুধাবন করাতে বাঁধাসমূহকে দেখাও যে তুমিও কম কঠিন নও। - এ. পি. জে. আব্দুল কালাম

---

সহজ ও দ্রুত সুখের জন্য না ছুটে প্রকৃত সফলতার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হন। - এ. পি. জে. আব্দুল কালাম

---

“দ্রুত কিন্তু কৃত্রিম আনন্দের পেছনে না ছুটে বরং নিখাদ সাফল্য অর্জনের জন্য আরও বেশি নিবেদিত প্রাণ হও”। - এ. পি. জে. আব্দুল কালাম

---

জাতির সবচেয়ে ভাল মেধা ক্লাসরুমের শেষ বেঞ্চ থেকে পাওয়া যেতে পারে। - এ. পি. জে. আব্দুল কালাম

---

“শুধুমাত্র সাফল্যর গল্প পড়বেন না,এখানে শুধু একটা বার্তাই পাবেন। ব্যথতার গল্প গুলো পড়েন তাহলে সফল হওয়ার অনেকগুলো আইডিয়াও পেয়ে জাবেন”। - এ. পি. জে. আব্দুল কালাম

---

“যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর, দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর, অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও, তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে”। - এ. পি. জে. আব্দুল কালাম

---

সারা জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে আমি চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর আলোকপাত করি ।এক) জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা, দুই) জ্ঞান অর্জন করা, তিন) কঠিন সমস্যায় পিছু না হটা চার) কোন কাজে সফলতা ও ব্যর্থতা দুটোতেই নেতৃত্ব দেওয়া। - এ. পি. জে. আব্দুল কালাম

---

মানুষ তার ভবিষ্যত পরিবর্তন করতে পারে না, কিন্তু অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারে। অভ্যাসই মানুষের ভবিষ্যত পরিবর্তন করে দেয়। - এ. পি. জে. আব্দুল কালাম

---