#Quote

আজকের ফিলিস্তিন যেন এক জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ড। গাজা থেকে শুরু করে জেরুজালেম, সর্বত্রই সংঘাত আর অস্থিরতা। সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে নারী ও শিশুরা চরম কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।

Facebook
Twitter
More Quotes
ফিলিস্তিনের মায়েরা তাদের সন্তানদের হারানোর বেদনা বুকে চেপে ধরে, তবুও তারা স্বপ্ন দেখে এক নতুন ভোরের।
ফিলিস্তিনিদের প্রতি আমাদের সমর্থন কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নয়, এটা সম্পূর্ণ মানবিক। আমরা চাই, তাদের উপর যে অবিচার হচ্ছে, তার অবসান হোক।
ফিলিস্তিনিদের নিজেদের মধ্যেও ঐক্য দরকার। বিভেদ ভুলে গিয়ে একতাবদ্ধ হয়ে নিজেদের অধিকারের জন্য লড়তে হবে।
পশ্চিম তীরেও ফিলিস্তিনিদের জীবন সহজ নয়। অবৈধ বসতি স্থাপন, সেনা checkpoints, আর নিয়মিত ধরপাকড় – সব মিলিয়ে এক দমবন্ধ করা পরিস্থিতি।
ফিলিস্তিন নিয়ে অনেক ভুল ধারণা প্রচলিত আছে। কিছু লোক মনে করে এটা শুধু একটা রাজনৈতিক সংঘাত, ধর্মের লড়াই। কিন্তু আসল সত্যিটা হলো, এটা একটা মানবিক বিপর্যয়।
ফিলিস্তিনের রক্তে ভেজা মাটি আজও মুক্তির অপেক্ষায়, প্রতিটি ফিলিস্তিনির হৃদয়ে প্রতিশোধের আগুন। কবে থামবে এই নৃশংসতা?
গাজা উপত্যকা প্রায় দেড় দশকের বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ। এখানকার মানুষজন খাদ্য, পানি, ওষুধ – সবকিছুর অভাবে ধুঁকছে। প্রায়ই শোনা যায় বিমান হামলার শব্দ, ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকে কত স্বপ্ন।
ফিলিস্তিনের ইতিহাস হাজার বছরের পুরোনো। এটা শুধু একটা ভূখণ্ড নয়, এটা একটা সভ্যতা, একটা সংস্কৃতি। নানা সময়ে নানা সাম্রাজ্যের উত্থান-পতন দেখেছে এই ভূমি। কিন্তু ফিলিস্তিনিরা সবসময় নিজেদের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে।
ফিলিস্তিনের মাটি অনেক রক্তের সাক্ষী। অটোমান সাম্রাজ্য থেকে শুরু করে ব্রিটিশ ম্যান্ডেট, আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ – প্রতিটি ঘটনা ফিলিস্তিনিদের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছে। ১৯৪৮ সালের Nakba (নাকবা) বা বিপর্যয় তাদের জীবনের সবচেয়ে দুঃখজনক অধ্যায়।
ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানোর অনেক উপায় আছে। আমরা যে যেখানে আছি, সেখান থেকে সাধ্যমতো চেষ্টা করতে পারি।