#Quote
More Quotes
এটা একটা বিপজ্জনক স্টেরিওটাইপ। কিছু লোকের কাজের জন্য পুরো জাতিকে সন্ত্রাসী ভাবা উচিত নয়। ফিলিস্তিনের সাধারণ মানুষ শান্তি চায়, তারা শুধু নিজেদের অধিকার ফিরে পেতে চায়।
ফিলিস্তিনিদের প্রতি আমাদের সমর্থন কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নয়, এটা সম্পূর্ণ মানবিক। আমরা চাই, তাদের উপর যে অবিচার হচ্ছে, তার অবসান হোক।
আজকের ফিলিস্তিন যেন এক জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ড। গাজা থেকে শুরু করে জেরুজালেম, সর্বত্রই সংঘাত আর অস্থিরতা। সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে নারী ও শিশুরা চরম কষ্টের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এক্ষেত্রে আরও জোরালো ভূমিকা নিতে হবে। ইসরায়েলের উপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে, যাতে তারা ফিলিস্তিনিদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়।
সোশ্যাল মিডিয়া এখন খুব শক্তিশালী একটা মাধ্যম। ফিলিস্তিনের কথা, তাদের কষ্টের কথা আমরা সোশাল মিডিয়ায় তুলে ধরতে পারি। হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারি।
ফিলিস্তিনের মায়েরা তাদের সন্তানদের হারানোর বেদনা বুকে চেপে ধরে, তবুও তারা স্বপ্ন দেখে এক নতুন ভোরের।
ফিলিস্তিনের মাটি অনেক রক্তের সাক্ষী। অটোমান সাম্রাজ্য থেকে শুরু করে ব্রিটিশ ম্যান্ডেট, আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ – প্রতিটি ঘটনা ফিলিস্তিনিদের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছে। ১৯৪৮ সালের Nakba (নাকবা) বা বিপর্যয় তাদের জীবনের সবচেয়ে দুঃখজনক অধ্যায়।
এটা ভুল ধারণা। ফিলিস্তিনে মুসলিম, খ্রিস্টান, ইহুদি – সব ধর্মের মানুষ আছে। তাদের সকলেরই সমান অধিকারের জন্য লড়াই করা উচিত।
ফিলিস্তিন। এই একটি শব্দ যেন একরাশ আবেগ, বেদনা আর প্রতিবাদের প্রতীক। যুগ যুগ ধরে চলা সংঘাত, বাস্তুচ্যুতি, আর অধিকার আদায়ের লড়াই – সবকিছু মিলেমিশে একাকার হয়ে আছে এই নামের সাথে। আমরা হয়তো দূর থেকে দেখি, খবর পড়ি, কিন্তু ফিলিস্তিনিদের জীবন কতোটা কঠিন, তা হয়তো পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারি না।
আমরা বিশ্বাস করি, একদিন ফিলিস্তিনের আকাশে শান্তি ফিরে আসবে। শিশুরা নির্ভয়ে খেলা করবে, মায়েরা তাদের সন্তানদের নিরাপদে বুকে জড়িয়ে ধরবে।