#Quote
সবসময় টাকার কথা চিন্তা করবেন না ব্যবসায় সাফল্য মাপা হয় কে কত টাকা বানাতে পারছে তার উপর। সেই কারণেই ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসার কারণে সৃষ্ট সামাজিক প্রভাব নিয়ে চিন্তা করেন না। ব্যবসায়ীদের চিন্তা সবসময়ই টাকা কেন্দ্রিক বা নিজেদের নিয়ে হওয়া উচিত না। মানুষ শুধুমাত্র টাকা বানানোর মেশিন বা রোবট না, আমরা যেমন নিজেদের এবং অন্যদের ভালো মন্দের খেয়াল রাখি তেমনই সারা পৃথিবীর ভালোর জন্যও কাজ করি। ব্যবসায়ীদেরও এই বিষয়টি খেয়াল রাখা উচিত।
Facebook
Twitter
More Quotes by Dr. Muhammad Yunus
আপনার অনুপ্রেরণা বের করুন আমার মা আমার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণাদায়ী মানুষ ছিলেন। এছাড়া আমাকে দারুনভাবে অনুপ্রানিত করে গ্রামীন ব্যাঙ্ক এর ঋণ গ্রহীতা মহিলারা, তাদের কঠিন জীবন এবং এই জীবনকে বদলে দেবার জন্য তাদের যে প্রয়াস যাতে তার ভবিষ্যত প্রজন্মকে তার মতো কষ্ট না করতে হয়।
যদি আমরা একটি কাঙ্ক্ষিত সমাজ কিংবা বিশ্বের কল্পনা করতে না পারি, তাহলে তা কখনোই সত্যি হবে না। সে জন্য আমাদের একটি গন্তব্য দরকার, একটি নির্দেশনা দরকার। তুমি যদি জানো যে তোমাকে কোথায় যেতে হবে, তাহলে তুমি অবশ্যই সেখানে পৌঁছাতে পারবে। তোমার প্রযুক্তি, যোগাযোগ ক্ষমতা তোমাকে সেখানে নিয়ে যাবে - ড. মুহাম্মদ ইউনূস
কাঙ্ক্ষিত
সমাজ
বিশ্বের
কল্পন
গন্তব্য
আমাদের
নির্দেশনা
পৌঁছাতে
প্রযুক্ত
যোগাযোগ
ক্ষমতা
ড. মুহাম্মদ ইউনূস
আমি বিশ্বাস করি যে আমরা একটি দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব তৈরি করতে পারি কারণ দারিদ্র্য দরিদ্র মানুষ তৈরি করে না। আমরা নিজেদের জন্য যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থা তৈরি করেছি তা দ্বারা এটি তৈরি এবং টিকিয়ে রাখা হয়েছে; প্রতিষ্ঠান এবং ধারণা যে সিস্টেম তৈরি; যে নীতিগুলি আমরা অনুসরণ করি।
নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রাখুন গ্রামীন ব্যাঙ্ক এর ঋণ গ্রহীতা মহিলারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আগে কখনো ঋণ নেয়নি। ঋণ নেবার সময় আমি অনেক সময়ই তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখতে পেতাম, কারণ তারা চিন্তা করতো তারা কখনো এই ঋণ পরিশোদ করতে পারবে কিনা। যখন তারা তাদের প্রথম ঋণের টাকা ফেরত দিতে সমর্থ হতো, আমি তাদের মধ্যে অপার আত্মবিশ্বাস দেখতে পেতাম। সফলতার জন্য আত্ম বিশ্বাস থাকাটা খুব জরুরী।
দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও কার্বন নিঃসরণ শূন্যের পর্যায়ে থাকবে—এমন একটি বিশ্বের কথা কল্পনা করো। দেখবে একসময় তা সত্যিই হয়ে যাবে - ড. মুহাম্মদ ইউনূস
আমরা আমাদের ছাত্রদের চাকরি এবং কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুত করি, কিন্তু তারা কী ধরনের বিশ্ব তৈরি করবে সে সম্পর্কে আমরা তাদের ব্যক্তি হিসেবে ভাবতে শেখাই না।
“ শিক্ষার উচিত তাকে উদ্যোক্তা বা চাকরি সৃষ্টিকারী হতে প্রস্তুত করা, চাকরি খুঁজতে নয়।...আমরা যদি তরুণদের চাকরি সৃষ্টিকারী হিসেবে গড়ে তুলতাম, তাহলে বেকারত্ব বলে কিছু থাকত না ” - ড. মুহাম্মদ ইউনূস
আমরা ভারত থেকে ডিম কিনি। যেদিন আমরা ভারতে ডিম বিক্রি করতে পারবো সেইদিন আমাদের অর্থনীতির চেহার পাল্টে যাবে - ড. মুহাম্মদ ইউনূস
চাকরিদাতার মতো আচরণ করুন কে আপনাকে বলেছে চাকরির কথা? আপনার শিক্ষক বলেছে না টেক্সট বইয়ে চাকরির কথা লেখা আছে? চাকরির কথা ভুলে যান। চাকরির চিন্তা পুরাতন আমলের ধ্যান ধারণা। এটা থেকে বের হয়ে আসুন। নিজেকে বার বার বলুন আমি চাকরি প্রার্থী নই, আমি চাকরি দাতা এবং সেই মোতাবেক চিন্তা আর আচরণ করুন। আপনি দেখবেন আপনার কাজে অসাধারণ পরিবর্তন এসেছে এবং পরিবর্তনের সুচনা হয়েছে আপনার মাথা আর চিন্তা চেতনা থেকে। আমরা সবাই জন্ম থেকেই উদ্যোক্তা এবং সবার মধ্যে উদ্যোক্তা হবার মতো যোগ্যতাও আছে। এটা আমাদের ডিনএতে আছে এবং এই ক্ষমতা ব্যবহার করেই মানুষেরা এত বছর ধরে এই পৃথিবীতে বসবাস করছে। আমরা যখন গুহাতে থাকতাম তখন আমরা এক গুহা থেকে আরেক গুহাতে চাকরি খুজতাম না। মানুষ জীবনধারণের জন্য উদ্যমী আর সমস্যা সমাধানকারী ছিল, মানুষ জন্ম নেয়নি অন্যের হয়ে কাজ করার জন্য ভুলক্রমে আমাদেরকে চাকরি প্রার্থী বানিয়ে দেয়া হয়েছে। যখনি আপনি চাকরি করা শুরু করেন তখনি আপনি আপনার বিশাল সৃজনশীল ক্ষমতাকে ছোট ছোট অংশে বিভক্ত করে অনেক কম বানিয়ে ফেললেন।
মানুষ গরিব ছিল না কারণ তারা বোকা বা অলস ছিল। তারা সারাদিন কাজ করত, জটিল শারীরিক কাজ করত। তারা দরিদ্র ছিল কারণ দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদের অর্থনৈতিক ভিত্তি প্রশস্ত করতে সাহায্য করেনি।