#Quote

সত্য কথা বলতে বলতে নিজের গর্দান যাওয়ার পর্যায়ে এসেছি। কিন্তু এতে আমি ভীত নই। মরন আসার আগে কেউই মারতে পারবে না। - তাজউদ্দীন আহমদ

Facebook
Twitter
More Quotes by Tajuddin Ahmad
দেশের শিক্ষকদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত যাতে তারা শিশুদের মানসিক গঠন বুঝে শিক্ষা দানে সক্ষম হন।
স্বাধীনতার জন্যে আমরা যে মুল্য দিয়েছি তা কোন বিদেশি রাষ্ট্রের উপ-রাষ্ট্র হবার জন্য নয়।
পরম সহিষ্ণুতা আজকের ছাত্র সমাজের সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন। সুশৃঙ্খলভাবে চরিত্র গঠন করে ছাত্রদের দেশের দায়িত্বশীল নাগরিক হতে হবে। আদর্শগত ভাবে অপরের মতামত অস্বীকার করার পূর্ণ অধিকার সকলেরই আছে।
শিক্ষা গ্রহণ করে যদি আমরা বাস্তব জীবনে কাজে লাগাতে না পারি সে শিক্ষার কোন মূল্য নাই। - তাজউদ্দীন আহমদ
দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে যারা বড় বড় কথা বলেন, দুর্নীতিবাজ ধরা পড়লে ছেড়ে দেওয়ার জন্য তাদের অনেকেই ওকালতি করে। এমনিভাবে প্রত্যেক দুর্নীতিপরায়ণই যদি কারো না কারো ভাই ও খালু হয়, তাহলে সরকার কার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে? - তাজউদ্দীন আহমদ
স্বাধীন দেশের মানুষের মতই এ দেশের শিশুরাও চিন্তার স্বাধীনতা পাবে। আমাদের বড়দেরকেই শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।
অনেকে আমাকে সত্য বলতে নিষেধ করেছেন, কিন্তু আমি সত্য কথা বলে যাব। সময় আসছে না, বরং সময় দ্রুত চলে যাচ্ছে। এখন যদি মানুষের জন্য কিছু করা না যায়, তাহলে আর কোন দিনই যাবে না। - তাজউদ্দীন আহমদ
১৯৭১ সালে আমাদের যুদ্ধক্ষেত্রে যেমন যুদ্ধ করতে হয়েছিল তেমনি কূটনৈতিক ফ্রন্টেও যুদ্ধ করতে হয়েছিল আমাদের। প্রশিক্ষণ কর্মসুচি শেষ করার লক্ষ্য ছিল নভেম্বর মাস। কেননা আমি জানতাম বাংলাদেশে বর্ষাকালে পানি নেমে যাবার সঙ্গে সঙ্গেই পাকিস্তানি বাহিনীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাদের পরাস্ত না করতে পারলে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ সফলকাম হবে না এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাও আসবে না। এছাড়া আরও বুঝেছিলাম যে ঐ সময়ের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে না যাওয়া হলে মার্কিনীরা তার সুযোগ নেবে এবং ভিয়েতনাম যুদ্ধকে নিয়ে আসবে বাংলার মাটিতে। কেননা আমেরিকাকে ভিয়েতনাম থেকে সরতেই হবে। আর এ সম্পর্কে আমরা খুবই হুঁশিয়ার ছিলাম।
আমি দেশের জন্য এমনভাবে কাজ করবো যেন দেশের ইতিহাস লেখার সময় সবাই এদেশটাকেই খুঁজে পায়, কিন্তু আমাকে হারিয়ে ফেলে… - তাজউদ্দীন আহমদ
ভরা মৌসুমে বাংলার চাষির হাতে যখন পাট থাকে তখন ব্যবসায়ীরা চক্রান্ত করে পাটের মুল্য কমিয়ে রাখে অথচ চাষি ভাইদের হাত থেকে পাট চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাটের মুল্য বৃদ্ধি পায়। এই নিয়মের অবসান করতে হবে।