ঝড়ের নামকরন মানুষ নামানুসারে করা হতেই পারে,কিন্তু বৃষ্টির নাম করন করা হয় আত্মার খাতিরে। কেননা ঝড় আমাদের জীবনে যতই অন্ধকার আর ভয়ের জাগরণ করুক না কেনো,বৃষ্টি ঠিকই আমাদের মনকে শিথিল করে তোলে। — রুচি

---

কান্না পেলে কেঁদে নিও! জানোই তো বৃষ্টির পর নীল আকাশ সুন্দর হয়ে যায়।

---

এই বৃষ্টি যেন চোখের জল—কারও অপেক্ষায়।

---

আমার সব অনুভূতি সেদিন যেন হঠাৎ করে তাদের চেতনা ফিরে পেল যেদিন আমি পেলাম তোমায় আমার করে। সেদিন আমার আকাশে খুশির বৃষ্টি এলো। শুভ বিবাহ বার্ষিকী

---

খোঁপা খুলে তোমার পিঠের উপর আছড়ে পড়া চুলের মতো বৃষ্টি নেমেছে শহরে। - প্রবর রিপন

---

দ্বিধার মেঘে ছেয়ে গেছে তোমার চোখ! তোমাকে হারাবার আগে আমি চাইছি… আজ খুব করে বৃষ্টি হোক।

---

একসময়ে, কৃষক বৃষ্টির আশা করে থাকে, পথচারী রোদের আশা করে থাকে এবং সৃষ্টিকর্তা দ্বিধায় পড়ে যান। – উইনস্টন চার্চিল

---

জানে, নিজের রঙিন অস্তিত্ব প্রকাশের জন্য আকাশকে মেঘলা হতে হয়, বৃষ্টি অত্যাবশ্যক

---

বেরঙিন ক্যানভাস সাজবে আবার, রংধনু রং মেখে…. বসন্তেরও হিংসে হয়, বৃষ্টির পর প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখে।

---

বৃষ্টির দিনে রিকশা ভাড়ার কথা শুনলে মনে হয় বিয়ের গেট ধরছে।

---