#Quote
More Quotes by Mohitlal Majumdar
পূজারী অথির, দেবতা বধির ঘণ্টার রোলে জাগে না আর! অরাতির দাপে আরতি ফুরায় নাম শুনে হয় বুক অসাড়!
অসির ফলকে অশনি ঝলকেগলে যায় যত ত্রিশুল-চুড়া। ভৈরব রবে মুর্চ্ছিত ধরা, আকাশের ছাদ হয় বা গুঁড়া।
দানবের দল হাসে খল খল, হেরি’ তার পরাজয়— যে-প্রেম তাহারা ভুঞ্জিতে নারে, তারে তারা পাপ কয় যে-মরণ তারা মরিতে জানে না, তাহারে গরল বলে! জানে না, গরল নীল হ’য়ে আছে মৃত্যুজিতের গলে!
বাংলা অমিত্রাক্ষরের ভিত্তি যেমন পয়ার, তেমনই মিল্টনের ছন্দের ভিত্তিও—ইংরেজী পয়ার।
বাংলা ছন্দের সাধারণ পরিচয়, বাংলা কবিতার ছন্দ- মোহিতলাল মজুমদার, দ্বিতীয় সংস্করণ ,প্রকাশসাল- আশ্বিন ১৩৫৫ বঙ্গাব্দ।
নব বর্ষের পুণ্য-বাসরে কাল-বৈশাখী আসে, হোক্ সে ভীষণ, ভয় ভূলে যাই অদ্ভুত উল্লাসে।
বাংলা অমিত্রাক্ষরের ভিত্তি যেমন পয়ার তেমনই মিল্টনের ছন্দের ভিত্তিও—ইংরেজী পয়ার।
বাঙালীর ছন্দবোধ জন্মিয়াছে রবীন্দ্র-যুগে তাহার কারণ, তিনিই সর্ব্বপ্রথম বাংলা ভাষার সর্ব্ববিধ ধ্বনিকে অফুরন্ত ছন্দ।
শিউলির বিয়ে, কাব্য-মঞ্জুষা- মোহিতলাল মজুমদার, পঞ্চম সংস্করণ, প্রকাশসাল।
দুয়ার-জানালা উঠে ঝন্ঝনি’, আকাশ ভাঙিয়া পড়ে বুঝি, তবু প্রাণ ভরে আশ্বাসে।