#Quote
More Quotes by Mohitlal Majumdar
নব বর্ষের পুণ্য-বাসরে কাল-বৈশাখী আসে, হোক্ সে ভীষণ, ভয় ভূলে যাই অদ্ভুত উল্লাসে।
বিয়ের ফুলটি ফোটার আগেই ‘গায়ে হলুদ’ যার, সবাই তারে ফেলবে চিনে’ শিউলি যে নাম তার। ডাল্টি কিছু উঁচুই বটে, কুলীন বাপের মেয়ে,— স্বভাবটি তাঁর রুক্ষ যেমন, গরিব সবার চেয়ে।
বাঙালীর ছন্দবোধ জন্মিয়াছে রবীন্দ্র-যুগে; তাহার কারণ, তিনিই সর্ব্বপ্রথম বাংলা ভাষার সর্ব্ববিধ ধ্বনিকে অফুরন্ত ছন্দ।
অসির ফলকে অশনি ঝলকেগলে’ যায় যত ত্রিশুল-চুড়া। ভৈরব রবে মুর্চ্ছিত ধরা, আকাশের ছাদ হয় বা গুঁড়া।
ফুলেরি ছায়ায় বসে তার দুই চরণ মেলি’, বিজন-নিভৃতে মাথা হ’তে দেয় ঘোম্টা ফেলি
মনে হ’ল, আজ জীবনের যত নিরাশার পরাভব রঙীন এ রাতি—বাসনার বাতি যত আছে জ্বালো সব! তৃণভূমি ’পরে বসিয়া ক্ষণেক হেরিলাম নিশানাথে, বুঝিনু আবার বসন্ত এল পঞ্চমী-চাঁদ সাথে।
বাংলা পয়ার ও মধুস্দনের অমিত্রাক্ষর, বাংলা কবিতার ছন্দ- মোহিতলাল মজুমদার, দ্বিতীয় সংস্করণ ,প্রকাশসাল।
পূজারী অথির, দেবতা বধির ঘণ্টার রোলে জাগে না আর! অরাতির দাপে আরতি ফুরায় নাম শুনে হয় বুক অসাড়!
মনে হ’ল, আজ জীবনের যত নিরাশার পরাভব— রঙীন এ রাতি—বাসনার বাতি যত আছে জ্বালো সব! তৃণভূমি ’পরে বসিয়া ক্ষণেক হেরিলাম নিশানাথে, বুঝিনু আবার বসন্ত এল পঞ্চমী-চাঁদ সাথে।
বাঙালীর ছন্দবোধ জন্মিয়াছে রবীন্দ্র-যুগে; তাহার কারণ, তিনিই সর্ব্বপ্রথম বাংলা ভাষার সর্ব্ববিধ ধ্বনিকে অফুরন্ত ছন্দ-লীলায় লীলায়িত করিয়া বাঙালীর কানে ছন্দ-রস ও মনে ছন্দ-জিজ্ঞাসার উদ্রেক করিয়াছেন।