Search
Publish a Quote
Home
On this Day
People
Quotes
Hindi Quotes
Histories
Ramadan
Blogs
Contact Us
Sign In
Menu
Home
On this Day
People
Quotes
Hindi Quotes
Histories
Ramadan
Blogs
Contact Us
Publish a Quote
Quotes
Total 51581 Quotes
Search
তুমি মুখ তুলে তাকাওনি বলে রৌদ্রদগ্ধ হয়ে গেছে হৃদয়ের ঘন বনাঞ্চল বর্ষণ-অভাবে সেখানে দিয়েছে দেখা ব্যধি ও মড়ক, একমাত্র তুমি মুখ তুলে তাকাওনি বলে এই গ্লানি এই পরাজয়
― Mahadev Saha
রৌদ্রদগ্ধ
গ্লানি
পরাজয়
বর্ষণ
তোমাকে ভুলতে চেয়ে আরো বেশী ভালবেসে ফেলি,, তোমাকে ছাড়াতে গিয়ে আরো বেশী গভীরে জড়াই যতই তোমাকে ছেড়ে যেতে চাই দূরে,,ততই তোমার হাতে বন্দী হয়ে পড়ি,, তোমাকে এড়াতে গেলে এভাবেই আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধা পড়ে যাই!!
― Mahadev Saha
ভালবাসা
বন্দী
গভীর
বাঁধা
কাগজ আবিষ্কারের পূর্বে মানুষ প্রেমের কবিতা লিখে রেখেছে আকাশে। সেই ভালোবাসার কবিতা এই বৃষ্টি, এই ভরা বর্ষা
― Mahadev Saha
কাগজ
আবিষ্কার
মানুষ
প্রেম
যদি জানি একবার দেখা পাবো তাহলে উত্তপ্ত মরুভূমি অনায়াসে হেঁটে পাড়ি দেবো, কাঁটাতার ডিঙাবো সহজে, লোকলজ্জা ঝেড়ে মুছে ফেলে যাবো যে কোনো সভায় কিংবা পার্কে ও মেলায়
― Mahadev Saha
মরুভূমি
লোকলজ্জা
হেঁটে
মেলা
তোমার শূন্য পথের দিকে তাকাতে তাকাতে দুই চোখ অন্ধ হয়ে গেলো, সব নদীপথ বন্ধ হলো, তোমার সময় হলো না - আজ সারাদিন বিষাদপর্ব,সারাদিন তুষারপাত... মন ভালো নেই, মন ভালো নেই
― Mahadev Saha
পথ
চোখ
বন্ধ
মন
এই শূন্য ঘরে, এই নির্বসনে কতোকাল, আর কতোকাল! আজ দুঃখ ছুঁয়েছে ঘরবাড়ি, উদ্যানে উঠেচে ক্যাকটাস্ত কেউ নেই, কড়া নাড়ার মতো কেউ নেই, শুধু শূন্যতার এই দীর্ঘশ্বাস, এই দীর্ঘ পদধ্বনি
― Mahadev Saha
শূন্য
দুঃখ
দীর্ঘশ্বাস
পদধ্বনি
তোমার বুকের মধ্যে আমাকে লুকিয়ে রাখো আমি এই মাটি ছেড়ে, মাটির সান্নিধ্য ছেড়ে, আকাশের আত্মীয়তা ছেড়ে, চাই না কোথাও যেতে, কোথাও যেতে
― Mahadev Saha
মাটি
সান্নিধ্য
আকাশ
আত্মীয়
কবিতার প্রিয় পান্ডুলিপি জুড়ে হঠাৎ কেমন ধূসর কুয়াশা নেমে আসে, প্রেমিকার উষ্ণ হাত মনে হয় যেন নিরুত্তাপ, অনুভূতিহীন এ কী শীমপ্রাসাদে আবার জমে বরফের স্তুপ।
― Mahadev Saha
কবিতা
ধূসর
প্রেমিকা
কুয়াশা
আমরা যদি রাজকীয় কার্যক্ষেত্রে প্রবেশ করিতে না পারি, তবে কৃষিক্ষেত্রে প্রবেশ করিব। ভারতে বর দুর্লভ হয়েছে বলিয়া কন্যাদায়ে কাঁদিয়া মরি কেন? কন্যাগুলিকে সুশিক্ষিতা করিয়া কার্যক্ষেত্রে ছাড়িয়া দাও, নিজের অন্নবস্ত্র উপার্জন করুক।
― Begum Rokeya
কৃষি
দুর্লভ
কন্যা
সুশিক্ষিতা
কার্যক্ষেত্রে পুরুষের পরিশ্রমের মূল্য বেশী, নারীর কাজ সস্তায় বিক্রয় হয়। নিন্মশ্রেণীর পুরুষ যে কাজ করিলে মাসে ২ টাকা বেতন পায় ঠিক সেই কাজ স্ত্রীলোকে করিলে ১ টাকা পায়। চাকরের খোরাকী মাসিক ৩ টাকা আর চাকরাণীর খোরাকী ২ টাকা।
― Begum Rokeya
পুরুষ
পরিশ্রম
চাকর
স্ত্রীলোক
পর্দা অর্থে ত আমরা বুঝি গোপন হওয়া বা শরীর ঢাকা ইত্যাদি- কেবল অন্তঃপুরের চারি প্রাচীরের মধ্যে থাকা নহে। এবং ভালমতে শরীর আবৃত না করাকেই বেপর্দা বলি। যাঁহারা ঘরের ভিতর চাকরদের সম্মুখে অর্ধ নগ্ন অবস্থায় থাকেন, তাঁহাদের অপেক্ষা যাঁহারা ভালমত পোষাক পরিয়া মাঠে বাজারে বাহির হন, তাঁহাদের পর্দা বেশী রক্ষা পায়।
― Begum Rokeya
মানুষ
পর্দা
শরীর
অপেক্ষা
ভগিনীগণ! চক্ষু রগড়াইয়া জাগিয়া উঠুন- অগ্রসর হউন! বুক ঠুকিয়া বল মা, আমরা পশু নই। বল ভগিনী, আমরা আসবাব নই। বল কন্যে, আমরা জড়াউ অলংকার-রুপে লোহার সিন্দুকে আবদ্ধ থাকিবার বস্তু নই; সকলে সমস্বরে বল আমরা মানুষ।
― Begum Rokeya
অগ্রসর
অলংকার
লোহা
মানুষ
মুসলমান মতে আমরা পুরুষের অর্ধেক। অর্থাৎ দুইজন নারী একজন নরের সমতুল্য। অথবা দুইটি ভ্রাতা ও একটি ভগিনী একত্র হইলে আমরা আড়াই জন হই।
― Begum Rokeya
মুসলমান
পুরুষ
নারী
নর
আমাদের ধর্মমতে বিবাহ হয় পাত্রপাত্রীর দ্বারা। তাই খোদা না করুক বিচ্ছেদ যদি আসে, তবে সেটা আসবে উভয়ের সম্মতিক্রমে। কিন্তু এটা কেন হয় এক তরফা, অর্থাৎ শুধু স্বামীর দ্বারা?
― Begum Rokeya
ধর্ম
বিবাহ
স্বামী
খোদা
হুকুর হুকুর কাশে বুড়া হুকুর হুকুর কাশে নিকার নামে হাসে বুড়া ফুকুর ফুকুর হাসে।
― Begum Rokeya
বুড়া
হুকুর
কাশ
ঐ যে চটকল আর পাটকল- এক একটা জুট মিলের কর্মচারিগণ মাসিক ৫০০-৭০০ টাকা বেতন পাইয়া নবাবী হালে থাকে, নবাবী হালে চলে, কিন্তু সেই পাট যাহারা উৎপাদন করে, তাহাদের অবস্থা এই যে, পাছায় জোটে না ত্যানা! ইহা ভাবিবার বিষয় নহে কী? আল্লাহতালা এতো অবিচার কিরুপে সহ্য করিতেছেন?
― Begum Rokeya
পাটকল
উৎপাদন
আল্লাহতালা
অবিচার
সর্ব অঙ্গেই ব্যথা ওষুধ দিব কোথা?
― Begum Rokeya
অঙ্গ
ব্যথা
ওষুধ
আমরা উত্তমার্ধ তাহারা নিকৃষ্টার্ধ, আমরা অর্ধাঙ্গী, তাহারা অর্ধাঙ্গ। অবলার হাতেও সমাজের জীবন-মরনের কাঠি রহিয়াছে। যেহেতু না জাগিলে সব ভারত ললনা এ ভারত আর জাগিতে পারিবে না। প্রভুদের ভীরুতা কিংবা তেজস্বীতা জননীর ইচ্ছার উপর নির্ভর করে। তবে শারীরিক বলের দোহাই দিয়া অদুরদর্শী মহোদয়গণ যেন শ্রেষ্ঠত্বের দাবি না করেন।
― Begum Rokeya
সমাজ
শারীরিক
শ্রেষ্ঠত্ব
প্রভু
শিশুকে মাতা বলপূর্বক ঘুম পাড়াইতে বসিলে, ঘুম না পাওয়ায় শিশু যখন মাথা তুলিয়া ইতস্ততঃ দেখে তখনই মাতা বলেন, ঘুমা শিগগির ঘুমা! ঐ দেখ জুজু! ঘুম না পাইলেও শিশু অন্তত চোখ বুজিয়া পড়িয়া থাকে। সেই রুপ আমরা যখন উন্নত মস্তকে অতীত ও বর্তমানের প্রতি দৃষ্টিপাত করি, অমনই সমাজ বলে, ঘুমাও ঘুমাও ঐ দেখ নরক! মনে বিশ্বাস না হইলেও অন্তত আমরা মুখে কিছু না বলিয়া নীরব থাকি।
― Begum Rokeya
শিশু
মাতা
সমাজ
বিশ্বাস
বাস্তবিক অলংকার দাসত্বের নিদর্শন ভিন্ন আর কিছুই নহে। যদি অলংকারকে দাসত্বের নিদর্শন না ভাবিয়া সৌন্দর্যবর্ধনের উপায় মনে করা যায়, তাহাই কী কম নিন্দনীয়? সৌন্দর্যবর্ধনের চেষ্টাও কি মানসিক দুর্বলতা নহে।
― Begum Rokeya
অলংকার
দাসত্ব
মানসিক
সৌন্দর্য
‹
1
2
...
555
556
557
558
559
560
561
...
2579
2580
›