Quotes

Total 51581 Quotes
photo
শহরের আনাচে কানাচে প্রতিটি রাস্তায় অলিতে গলিতে রঙিন সাইনবোর্ডে, প্রত্যেক বাড়িতে স্বাধীনতা নামক শব্দটি লিখে দিতে চাই বিশাল অক্ষরে স্বাধীনতা শব্দ এত প্রিয় যে আমার কখনো জানি নি আগে।
― Shamsur Rahman
স্বাধীনতা
অক্ষর
শহর
রঙিন
photo
বন্ধুরা তোমরা যারা কবি, স্বাধীন দেশের কবি, তাদের সৌভাগ্যে আমি বড়ো ঈর্ষান্বিত আজ।
― Shamsur Rahman
বন্ধু
কবি
স্বাধীন
দেশ
photo
অম্লীল মানুষের শরীরের কোনো জিনিসই না৷ ওটা কীভাবে ব্যবহৃত হবে সেটা হলো অশ্লীল।
― Shamsur Rahman
অম্লীল
মানুষ
শরীর
ব্যবহৃত
photo
স্বাধীনতা তুমি রোদেলা দুপুরে মধ্যপুকুরে গ্রাম্য মেয়ের অবাধ সাঁতার। স্বাধীনতা তুমি মজুর যুবার রোদে ঝলসিত দক্ষ বাহুর গ্রন্থিল পেশী। স্বাধীনতা তুমি অন্ধকারের খাঁ খাঁ সীমান্তে মুক্তিসেনার চোখের ঝিলিক। স্বাধীনতা তুমি বটের ছায়ায় তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীর শানিত কথার ঝলসানি-লাগা সতেজ ভাষণ। স্বাধীনতা তুমি চা-খানায় আর মাঠে-ময়দানে ঝোড়ো সংলাপ৷
― Shamsur Rahman
অন্ধকার
মুক্তিসেনা
স্বাধীনতা
মেয়ে
সাঁতার
photo
আমাদের দুর্বলতা, ভীরুতা কলুষ আর লজ্জা সমস্ত দিয়েছে ঢেকে একখণ্ড বস্ত্র মানবিক ; আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রাণের পতাকা।
― Shamsur Rahman
দুর্বলতা
ভীরুতা
লজ্জা
প্রাণ
photo
তারায় তারায় রটিয়ে দেবো, ‘আমি তোমার, তমি আমার’।
― Shamsur Rahman
তারা
তোমার
আমার
photo
আমি যাচ্ছি চলে, কোনো দিন হয়তো আর আসবো না। তবে যেটুকু নিয়ে গেলাম, তার প্রতিদান আমি দিতে পারবো না।
― Shamsur Rahman
প্রতিদান
যাচ্ছি
না
photo
যারা গণহত্যা করেছে শহরে গ্রামে টিলায় নদীতে ক্ষেত ও খামারে আমি অভিশাপ দিচ্ছি নেকড়ের চেয়েও অধিক পশু সেই সব পশুদের।
― Shamsur Rahman
গণহত্যা
শহর
নদী
পশু
photo
যুদ্ধের বিপক্ষে আমি, আজীবন শান্তিপ্রিয়, আজন্ম যুদ্ধকে করি ঘৃণা
― Shamsur Rahman
যুদ্ধ
জীবন
শান্তি
ঘৃণা
photo
জীর্ণ দেয়ালের কানে বলি ; দেয়াল আমাকে তুমি একটি কবিতা দিতে পারো ? পুরোনো দেয়াল বলে শ্যাওলা-ঢাকা স্বরে, এই ইঁট সুরকির ভেতর যদি নিজেকে গুঁড়িয়ে দাও, তবে হয়তো বা পেয়ে যাবে একটি কবিতা !
― Shamsur Rahman
জীর্ণ
ঢাকা
শ্যাওলা
কবিতা
photo
যখন কৃষক কাস্তে হাতে ফসলের যৌবনের উদ্ভিন্ন উল্লাস দেখে মাতে, তখন মহান সেই পুরুষের বিপুল আনন্দধ্বনি ঝরে ফসলের মাঠে।
― Shamsur Rahman
কৃষক
পুরুষ
আনন্দ
ফসল
photo
কখনো আমার মাকে কোনো গান গাইতে শুনিনি। সেই কবে শিশু রাতে ঘুম পাড়ানিয়া গান গেয়ে আমাকে কখনো ঘুম পাড়াতেন কি না আজ মনেই পড়ে না।
― Shamsur Rahman
মা
গান
শিশু
ঘুম
photo
আমাকে লুকিয়ে ফেলো চোখের পাতায় বুকের অতলে কিংবা একান্ত পাঁজরে আমাকে নিমেষে শুষে নাও চুম্বনে চুম্বনে।
― Shamsur Rahman
চোখ
চুম্বন
পাঁজর
বুক
photo
তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা, তোমাকে পাওয়ার জন্যে আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায় ? আর কতবার দেখতে হবে খাণ্ডবদাহন ?
― Shamsur Rahman
স্বাধীনতা
রক্তগঙ্গায়
খাণ্ডবদাহন
জন্যে
photo
তুমি আসবে ব’লে, হে স্বাধীনতা, অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিলো পিতামাতার লাশের উপর।
― Shamsur Rahman
স্বাধীনতা
শিশু
পিতামাতার
লাশ
photo
প্রত্যাশার বাইরেই ছিল ব্যাপারটি। রোজকার মতোই টেবিল ঘেঁষে পুরোনো চেয়ারে আরামে ছিলাম বসে, ঘড়িতে তখন আমি কি না-লেখা কোনও কবিতার পঙ্‌ক্তি মনে-মনে সৃজনে ছিলাম মগ্ন? একটি কি দুটি শব্দ হয়তো-বা ভেসে উঠছিল আমার মানস-হ্রদে। আচমকা চোখে পড়ে ঘরে একটি প্রজাপতির চঞ্চলতা।
― Shamsur Rahman
প্রত্যাশা
টেবিল
ঘড়ি
কবিতা
photo
ঈর্ষাতুর নই, তবু আমি তোমাদের আজ বড়ো ঈর্ষা করি | তোমরা সুন্দর জামা পরো, পার্কের বেঞ্চিতে বসে আলাপ জমাও, কখনো সেজন্য নয় | ভালো খাওদাও ফুর্তি করো সবান্ধব, সেজন্যেও নয়।
― Shamsur Rahman
ঈর্ষা
বান্ধব
ফুর্তি
ভালো
photo
ফ্রেমের ভেতর থেকে আমার সন্তান চেয়ে থাকে নিষ্পলক,তার চোখে নেই রাগ কিংবা অভিমান।
― Shamsur Rahman
ফ্রেম
সন্তান
নিষ্পলক
চোখ
photo
মাস্টারদা, আপনি কখনো হাতঘড়ি পরতেন কিনা জানি না; জানবার প্রয়োজনও নেই তেমন। অমরতা জ্যোতির্বলয়ের মতো রাখী পরিয়ে দিয়েছে আপনার কব্জিতে।
― Shamsur Rahman
মাস্টার
কব্জি
জ্যোতির্বলয়
রাখী
photo
“আমাদের সাহিত্য সৎ বুদ্ধিজ্ঞাপন হয়ে উঠবে। সেই সাহিত্যকে আমরা সঠিক সাহিত্য বলব, যা মানুষের মধ্যে শুভবােধ জাগ্রত করবে।
― Ishwar Chandra Vidyasagar
সাহিত্য
সৎ
বুদ্ধিজ্ঞাপন
জাগ্রত