বিদ্যা হলো সব থেকে বড় সম্পদ, বিদ্যা শুধু আমাদের নিজেদের উপকার করে না বরং প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে গোটা সমাজের কল্যাণ সাধন করে। - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

---

নিকৃষ্টে কর্তব্য আপন অপেক্ষা প্রধান ব্যক্তিদের সমাদর ও মর্যাদা করা। কিন্তু কাহারও নিকট নিতান্ত নম্র অথবা চাটুকার হওয়া অনুচিত।

---

মনের ঐক্যই প্রণয়ের মূল । সেই ঐক্য বয়স, অবস্থা, রূপ, গুণ, চরিত্র, বাহ্য-ভাব ও আন্তরিক-ভাব ইত্যাদি নানা কারণের উপর নির্ভর করে। অম্মদেশীয় বালদম্পতিরা। পরস্পরের আশায় জানিতে পারিল না, অভিপ্রায়ে অবগাহন করিতে অবকাশ পাইল না।

---

আমাদের সমাজ নানাধরনের কুসংস্কারে পরিপূর্ণ। কুসংস্কারমুক্ত সমাজ গঠনের জন্য সকল বুদ্ধিজীবীর কায়িক এবং মানসিক পরিশ্রম করা উচিত।

---

মাতা পিতার সেবাই শ্রেষ্ঠ পূজা এবং সন্তানের সর্ব প্রধান ও পবিত্রতম কর্তব্য। - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

---

আমাদের নিজেদের স্বার্থ দেখার আগে, সমাজ এবং দেশ এর সর্থ দেখা উচিত সেটাই হলো প্রকৃত বিবেক ধর্ম। - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

---

আমরা স্বয়ং যে কর্ম নিষ্পন্ন করিতে পারি, অন্যের উপর সে বিষয়ের ভার সমর্পণ করা কদাচ উচিত নহে। - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

---

যাহার যে অবস্থা, সে যদি তাহাতেই সন্তুষ্ট থাকে, তাহা হইলে তাহাকে কাহারও নিকট অপদস্থ ও অপমানিত হইতে হয় না। - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

---

আমাদের সাহিত্য সৎ বুদ্ধিজ্ঞাপন হয়ে উঠবে। সেই সাহিত্যকে আমরা সঠিক সাহিত্য বলব, যা মানুষের মধ্যে শুভবােধ জাগ্রত করবে।

---

নারী জাতি এখনও দ্বিতীয় শ্রেণির মানুষ হিসাবে বিবেচিত এমনটি হলে সমাজের সার্বিক উন্নতি কখনাে সম্ভব হবে না

---