More Quotes by Rudra Mohammad Shahidullah
তবু তুমি বলছো না - সে তোমার কেউ নয়, প্রজাপতি, অথবা পাখি সে, দুদন্ড জড়িয়ে গেছে জীবনের ডালে। তোমার শাখায় বোসে দেখেছে সে অন্য ফুল, উজ্জ্বল অধিক, প্রজাপতি উড়ে যাবে বিচিত্র বিভিন্ন ফুলে সে তো স্বাভাবিক। - রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
ভালো আছি, ভালো থেকো আকাশের ঠিকানায় চিঠি লিখ। - রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
কোথাও সুস্থতা নেই। এ সময়ে শোষণের সুশোভন নামই সুস্থতা -- তুমি সেই সুস্থতার নির্বোধ প্রতিক। আত্মপ্রকাশের সামনে তুমি দাঁড়িয়ে ছিলে
শেষমেশ যে যার সন্ধার কাছে ফিরে যায়,যে যার অন্ধকারের কাছে । জীবন যাপন ঘিরে আছে এক বর্নময় খাঁচা, সোনালী স্বাধীনতার ডানা বেঁধে রাখে রঙিন শিকল- শেষমেশ যে যার ক্ষত ও পচনের কাছে ফিরে যায়, যে যার ধংশস্তুপের কাছে। - রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
হাত বাড়ালেই মুঠো ভরে যায় ঋণে অথচ আমার শস্যের মাঠ ভরা।রোদ্দুর খুঁজে পাই না কখনো দিনে, আলোতে ভাসায় রাতের বসুন্ধরা। - রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
তার দশটি আঙুল- যে-আঙুলে ছুঁয়েছে সে মার মুখ, ভায়ের শরীর, প্রেয়সীর চিবুকের তিল। যে-আঙুলে ছুঁয়েছে সে সাম্যমন্ত্রে দীক্ষিত সাথীর হাত,স্বপ্নবান হাতিয়ার, বাটখারা দিয়ে সে-আঙুল পেষা হলো। সেই জীবন্ত আঙুল, মানুষের জীবন্ত উপমা। লোহার সাঁড়াশি দিয়ে, একটি একটি করে উপড়ে নেয়া হলো তার নির্দোষ নখগুলো। কী চমৎকার লাল রক্তের রঙ। - রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
কথা ছিলো, চিল-ডাকা নদীর কিনারে একদিন ফিরে যাবো। একদিন বট বিরিক্ষির ছায়ার নিচে জড়ো হবে সহজিয়া বাউলেরা, তাদের মায়াবী আঙুলের টোকা ঢেউ তুলবে একতারায়- একদিন সুবিনয় এসে জড়িয়ে ধ’রে বোলবে: উদ্ধার পেয়েছি।
তাকে চিৎ করা হলো। পেটের ওপর উঠে এলো দু’জোড়া বুট, কালো ও কর্কশ। কারণ সে তার পাকস্থলির কষ্টের কথা বলেছিলো, বলেছিলো অনাহার ও ক্ষুধার কথা। - রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
কিছু বলার ছিলো তবু নিজের কাছে নিজেই আমি প্রশ্নবো্ধক রেখা!
কে থাকে এমন একলা থাকায় কে ডাকে অমন নিরব ডাকায়।