#Quote

হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন: “কবরের শাস্তি থেকে রক্ষা পেতে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে এবং ভালো কাজ করতে হবে।

Facebook
Twitter
More Quotes
আল্লাহর প্রতি ফিরছে: “এটি মনে রাখা জরুরি যে, আমাদের কবরের জায়গা আমাদের اعمالের প্রতিফলন। যারা আল্লাহর কাছে ফিরে আসবে, তাদের জন্য কবর হবে প্রশান্তির স্থান।
দারিদ্র্যের আক্রমণ থেকে আপনার নিজেকে রক্ষা করতে হবে, কেননা এর অভিশাপ মানুষকে কাফেরে পরিনত করে।
আপনার রাগের জন্য হয়তো কেউ আপনাকে শাস্তি দেবে না, কিন্তু আপনার রাগই আপনাকে শাস্তি দেবে
গীবত হচ্ছে মুমিনের জন্য কঠিন শাস্তির কারণ।
টেলিফোন ঘোরাতে ঘোরাতে আমি ক্লান্ত ডাকতে ডাকতে একশেষ; কেউ ডাক শোনে না, কেউ ফিরে তাকায় না এই হিমঘরে ভাঙ্গা চেয়ারে একা বসে আছি। এ কী শাস্তি তুমি আমাকে দিচ্ছো ঈশর, এভাবে দগ্ধ হওয়ার নাম কি বেঁচে থাকা- মহাদেব সাহা
আপনার রাগের জন্য হয়তো কেউ আপনাকে শাস্তি দেবে না কিন্তু আপনার রাগই আপনাকে শাস্তি দেবে
দু’টি গমের মাঝে তাকে গিরা দিতে বলা হবে’ এর অর্থ হচ্ছে তাকে সর্বদা শাস্তি দেয়া হবে। জাগ্রত অবস্থার চেয়ে ঘুমন্ত অবস্থার মিথ্যা ব্যাপারে কেন এ কঠিন শাস্তি ? অথচ জাগ্রত অবস্থায় মিথ্যা বলে কাউকে তো হত্যা পর্যন্ত করা যায়। এর উত্তর হচ্ছে, ঘুমন্ত অবস্থায় মিথ্যা বলার অর্থ হল আল্লাহর ওপর মিথ্যা বলা। কারণ, স্বপ্ন নবুয়তের একটি অংশ, তাই নবুওয়তের অংশও আল্লাহর পক্ষ থেকেই। সবার নিকট বিদিত যে, মানুষের ওপর মিথ্যা বলার চেয়ে আল্লাহর ওপর মিথ্যা বলার শাস্তি ভয়াবহ ও কঠিন।
রাগ করলে নিজের ক্ষতি, কেননা রাগ আপনাকে সুখ এনে দেবে না বরং শাস্তি দেবে!
যে রাগান্বিত ব্যক্তির প্রতি রাগান্বিত হয় না এবং উল্টে তাকে ক্ষমা করে দেয়, সে নিজেকে এবং রাগান্বিত ব্যক্তিকে বড় বিপদ থেকে রক্ষা করেন।
কবরের মধ্যে এমন ভয়ানক আযাব আছে, যা শয়তানকে দেখালে সেও কালেমা পড়ে মুসলমান হয়ে যেতো!