#Quote
More Quotes by Dr. Muhammad Yunus
দরিদ্ররা যে বেঁচে আছে এটাই তাদের সক্ষমতার স্পষ্ট প্রমাণ।
আমি তরুণদের সামাজিক ব্যবসায় উদ্যোক্তা হতে এবং শুধু অর্থ উপার্জনের পরিবর্তে বিশ্বে অবদান রাখতে উত্সাহিত করছি। অর্থ উপার্জন কোন মজা নয়. বিশ্বে অবদান রাখা এবং পরিবর্তন করা অনেক বেশি মজাদার।
বৈষম্য কমাতে শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর জোর দিতে হবে। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা আমূল পরিবর্তন করতে হবে। আমাদের যে শিক্ষা ব্যবস্থা হচ্ছে সেটা মানুষকে চাকরির দিকে নিয়ে যায়। কিন্তু আমাদের উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে - ড. মুহাম্মদ ইউনূস
খুব ছোট আকারে শুরু করুন বড় কিছু তৈরির কল্পনা করুন কিন্তু শুরু করুন খুব ছোট আকারে। যতটা ছোট আকারে সম্ভব হয় শুরু করুন, আপনার এই ছোট পদক্ষেপ বড় কিছুর দিকে আপনাকে ধাবিত করবে। সুতরাং ছোট ছোট পদক্ষেপে পরিবর্তনের পথে নিজেকে চালিত করুন। এটা করাটা কঠিন নয় খুবই সহজ।
আমি শিখেছি যে জিনিসগুলি কখনই ততটা জটিল নয় যতটা আমরা কল্পনা করি। এটা কেবল আমাদের অহংকার যা সহজ সমস্যার জটিল উত্তর খুঁজতে চায়।
আমি বিশ্বাস করি যে জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ করার উপর জোর দেওয়া নীতিগুলি অনুসরণ করার আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় থেকে মনোযোগ সরিয়ে দেয় যা জনসংখ্যাকে নিজের যত্ন নিতে দেয়।
আমরা আমাদের ছাত্রদের চাকরি এবং কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুত করি, কিন্তু তারা কী ধরনের বিশ্ব তৈরি করবে সে সম্পর্কে আমরা তাদের ব্যক্তি হিসেবে ভাবতে শেখাই না।
আপনার অনুপ্রেরণা বের করুন আমার মা আমার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণাদায়ী মানুষ ছিলেন। এছাড়া আমাকে দারুনভাবে অনুপ্রানিত করে গ্রামীন ব্যাঙ্ক এর ঋণ গ্রহীতা মহিলারা, তাদের কঠিন জীবন এবং এই জীবনকে বদলে দেবার জন্য তাদের যে প্রয়াস যাতে তার ভবিষ্যত প্রজন্মকে তার মতো কষ্ট না করতে হয়।
চাকরিদাতার মতো আচরণ করুন কে আপনাকে বলেছে চাকরির কথা? আপনার শিক্ষক বলেছে না টেক্সট বইয়ে চাকরির কথা লেখা আছে? চাকরির কথা ভুলে যান। চাকরির চিন্তা পুরাতন আমলের ধ্যান ধারণা। এটা থেকে বের হয়ে আসুন। নিজেকে বার বার বলুন আমি চাকরি প্রার্থী নই, আমি চাকরি দাতা এবং সেই মোতাবেক চিন্তা আর আচরণ করুন। আপনি দেখবেন আপনার কাজে অসাধারণ পরিবর্তন এসেছে এবং পরিবর্তনের সুচনা হয়েছে আপনার মাথা আর চিন্তা চেতনা থেকে। আমরা সবাই জন্ম থেকেই উদ্যোক্তা এবং সবার মধ্যে উদ্যোক্তা হবার মতো যোগ্যতাও আছে। এটা আমাদের ডিনএতে আছে এবং এই ক্ষমতা ব্যবহার করেই মানুষেরা এত বছর ধরে এই পৃথিবীতে বসবাস করছে। আমরা যখন গুহাতে থাকতাম তখন আমরা এক গুহা থেকে আরেক গুহাতে চাকরি খুজতাম না। মানুষ জীবনধারণের জন্য উদ্যমী আর সমস্যা সমাধানকারী ছিল, মানুষ জন্ম নেয়নি অন্যের হয়ে কাজ করার জন্য ভুলক্রমে আমাদেরকে চাকরি প্রার্থী বানিয়ে দেয়া হয়েছে। যখনি আপনি চাকরি করা শুরু করেন তখনি আপনি আপনার বিশাল সৃজনশীল ক্ষমতাকে ছোট ছোট অংশে বিভক্ত করে অনেক কম বানিয়ে ফেললেন।
আজও আমরা দারিদ্র্য ইস্যুতে গুরুত্ব দিই না, কারণ ক্ষমতাবানরা তুলনামূলকভাবে এর দ্বারা অস্পৃশ্য থাকে। বেশিরভাগ মানুষ এই বলে নিজেদেরকে এই সমস্যা থেকে দূরে রাখে যে যদি দরিদ্ররা কঠোর পরিশ্রম করে তবে তারা দরিদ্র হবে না।