ফিরে ফিরে বারবার সে এসেছে প্রতিটি বারে সেই সে নবীন পহেলা বৈশাখ, শুভকামনায় নববর্ষ রঙিন

---

ফিরে ফিরে বারবার সে এসেছে প্রতিটি বারে সেই সে নবীন পহেলা বৈশাখ… শুভকামনায় নববর্ষ রঙিন

---

নববর্ষের নবরূপ রাঙিয়ে দিক প্রতিটি মুহূর্ত, সুন্দর সমৃদ্ধ হোক আগামীর দিনগুলো ।

---

এখন আমার জেগে ওঠার সময় এখন আমার সময় পথে নামার এখন সময় নতুন সূর্যের.. এখন সময় পূর্বপানে চাওয়ার

---

বৈশাখি মেঘ ঢেকেছে আকাশ,পালকের পাখি নীড়ে ফিরে যায় ভাষাহীন এই নির্বাক চোখ আর কতোদিন? নীল অভিমান পুড়ে একা আর কতোটা জীবন? কতোটা জীবন। - রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

---

ধূসরপাংশুল মাঠ, ধেনুগণ যায় ঊর্ধ্বমুখে, ছুটে চলে চাষি। ত্বরিতে নামায় পাল নদীপথে ত্রস্ত তরী যত তীরপ্রান্তে আসি। পশ্চিমে বিচ্ছিন্ন মেঘে সায়াহ্নের পিঙ্গল আভাস রাঙাইছে আঁখি-- বিদ্যুৎ-বিদীর্ণ শূন্যে ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে চলে যায় উৎকণ্ঠিত পাখি।। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

---

ইলিশ মাছের ৩০ কাঁটা, বোয়াল মাছের দাড়ি!!! বৈশাখ মাসের ১ তারিখে আইসো আমার বাড়ি !!! ছেলে হলে পাঞ্জাবি , মেয়ে হলে শাড়ি.!! করব বরন বন্ধু তোমায়, আইসো আমার বাড়ি !!! আপনাকে পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা। শুভ নববর্ষ ১৪৩১

---

বৈশাখে অনলসম বসন্তের খরা। তরুতল নাহি মোর করিকে পসরা পায় পোড়ে খরতর রবির কিরণ। শিরে দিতে নাহি আঁটে খুঞ্চার বসন নিযুক্ত করিল বিধি সবার কাপড়। অভাগী ফুলরা পরে হরিণের দুড় পদ পোড়ে খরতর রবির কিরণ। শিরে দিতে নাহি আঁটে অঙ্গের বসন বৈশাখ হৈল আগো মোর বড় বিষ। মাংস নাহি খায় সর্ব্ব লোকে নিরামিষ।

---

বছর ঘুরে এলো আরেক প্রভাতী ফিরে এলো সুরের মঞ্জুরী পলাশ শিমুল গাছে লেগেছে আগুন এ বুঝি বৈশাখ এলেই শুনি মেলায় যাইরে, মেলায় যাইরে বাসন্তী রঙ শাড়ী পরে লনারা হেটে যায় - মাকসুদ

---

পুরোনো যত হতাশা, দুঃখ, অবসাদ, নতুন বছর সেগুলোকে করুক ধূলিস্যাৎ। সুখ-আনন্দে মুছে যাক সকল যাতনা। শুভ পহেলা বৈশাখ

---