#Quote
More Quotes
কলিযুগের মানুষজন স্বার্থবাদী, কারও মনেই তোমার জন্য সত্যিকারের সহানুভূতি নেই, তোমার সাথে স্বার্থ ফুরিয়ে গেলেই তোমায় আর ডাকবে না তারা।
কলিযুগে মানুষের মাঝে ঝগড়া-বিবাদ, খিদে, তৃষ্ণা, রোগ-ভোগ ও গভীর উদ্বেগও ক্রমশ বৃদ্ধি পাবে।
কলিযুগে নিজের বৃদ্ধ বাবা-মার দায়িত্ব অস্বীকার করবে সন্তান।
ছলনা মিথ্যা আলস্য নিদ্রা হিংসা দুঃখ শোক ভয় দীনতা প্রভৃতি হবে কলিযুগের বৈশিষ্ট্য।
কলিযুগ নিঃসন্দেহে একটি ভয়ঙ্কর যুগ, আর এই যুগ আমরা ধীরে ধীরে কাটিয়ে নিচ্ছি।
গীতায় শ্রীকৃষ্ণ জানিয়েছেন, ব্যক্তির অনিয়ন্ত্রিত মন তাদের শত্রুতে পরিণত হয়। যার কারণে কোন পরিস্থিতিতেই মানুষ কখনও সফল হতে পারেন না।
কলিযুগে কারও মধ্যে আর আন্তরিকতা নেই, এখনকার সময়ে সকলেই স্বার্থের সম্পর্কে লিপ্ত।
শ্রীকৃষ্ণ বলেছিলেন কলিযুগে ভন্ড সাধকের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। সত্যই তো, ওপরে ধর্ম সাধকে মোড়া জ্ঞানী মানুষগুলি আদতে নিজেরাই ধর্মভ্রষ্ট।
আমরা কলিযুগে বাস করছি, এখানে কতকিছুই হবে, এখনও তো কিছুই দেখা হয় নি আমাদের, আরো কত কি হওয়ার বাকি।
গীতায় বলা আছে কলিযুগের প্রভাবেই ক্রমে ধর্ম, বিশ্বাসযোগ্যতা, স্বচ্ছতা, সহিষ্ণুতা, ক্ষমা প্রদর্শন, শারীরিক ক্ষমতা, স্মৃতিশক্তি এই সবকিছু শেষ হয়ে যাবে।