#Quote
More Quotes
কলিযুগে মাতাপিতাকে মানবে না কেউ, কথাগুলো সত্যিই ফলে যাচ্ছে। আজকালকার ছেলেমেয়েরা মা বাবার কথা শুনতে চায় না, শুধু নিজের মনের মত চলতে চায়।
শ্রীকৃষ্ণ বলেছিলেন কলিযুগে ভন্ড সাধকের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। সত্যই তো, ওপরে ধর্ম সাধকে মোড়া জ্ঞানী মানুষগুলি আদতে নিজেরাই ধর্মভ্রষ্ট।
ছলনা মিথ্যা আলস্য নিদ্রা হিংসা দুঃখ শোক ভয় দীনতা প্রভৃতি হবে কলিযুগের বৈশিষ্ট্য।
কলিযুগের কেষ্টদের থেকে সাবধান থাকা জরুরি, তাদের মনে তোমার জন্য প্রেম থাকে না, থাকে শুধু লালসা।
কলিযুগের মানুষজন স্বার্থবাদী, কারও মনেই তোমার জন্য সত্যিকারের সহানুভূতি নেই, তোমার সাথে স্বার্থ ফুরিয়ে গেলেই তোমায় আর ডাকবে না তারা।
কলিযুগ নিঃসন্দেহে একটি ভয়ঙ্কর যুগ, আর এই যুগ আমরা ধীরে ধীরে কাটিয়ে নিচ্ছি।
মনু সংহিতায় বলা হয়েছে যে সত্যযুগে তপস্যা, ত্রেতাযুগে জ্ঞান, দ্বাপরযুগে যজ্ঞ এবং কলিযুগে দানই প্রধান ধর্ম হয়।
কলিযুগে মানুষ যত পাপ করেছে তা গুনে শেষ করা যাবে না।
কলিযুগের কেষ্ট কে ভালোবাসোনা, তারা শুধু তোমার মন নিয়ে খেলা করবে।
পুরাণে বর্ণিত আছে যে কলিযুগে অর্থই মানুষের একমাত্র ক্ষমতা হিসেবে বিবেচিত হবে। আইন ও সুবিচার পাওয়ার সম্ভাবনা আর্থিক ক্ষমতার সঙ্গে যুক্ত থাকবে। তাইতো আজও কত অপরাধী অধরা, বহু মামলার মীমাংসা স্থগিত।