#Quote

বৈশাখ এলো ক্ষিপ্ত বেগে সিঁদুর মেঘের গায়, বৈশাখ এলো উগ্রতা নিয়ে কৃসনো মেঘের নায়! বৈশাখ এলো কাল বৈশাখীর হাওয়ায়-হাওয়ায় ধেয়ে, বৈশাখ এলো বাউলের বেশে বৈশাখী গান গেয়ে ! উচ্ছ্বাসের এই দিনে নবীন ছড়াও প্রেমের বার্তা, তোমরা জাতির ধরবে হাল আর হবে দেশের কর্তা ! শোষণ যুলুম রুখে দাড়াও তাড়াও দুখের দিন, সব বেদনা ভুলে বাজাও হেথায় সুখের বীণ! এদেশ আমার জন্মভূমি এদেশ আমার প্রাণ, কাঁদলে কেউ দুখে পড়ে হৃদয় সুতোয় টান! পুরোনো সব দুঃখ ভুলে ফিরে এলো প্রহেলা বৈশাখ, সব ভেদাবেদ ভুলে বাজাও ন্যায় শাসনের হর্ষ!

Facebook
Twitter
More Quotes
এসো এসো এসো হে বৈশাখ তাপসনিশ্বাসবায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক যাক পুরাতন স্মৃতি যাক ভুলে যাওয়া গীতি অশ্রুবাষ্প সুদূরে মিলাক। মুছে যাক গ্লানি ঘুচে যাক জরা অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা।- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
পান্তা ইলিশ আর ভরতা বাজি বাঙ্গালীর প্রাণ। নতুন বছর সবাই গাইবো বৈশাখের গান.. এসো হে বৈশাখ এসো এসো
পান্তা ইলিশ আর ভরতা বাজি বাঙ্গালীর প্রাণ… নতুন বছর সবাই গাইবো বৈশাখের গান.. এসো হে বৈশাখ এসো এসো - শুভ নভবর্ষ
ভূতরূপে সিন্ধুজনে গড়ায়ে পড়িল বৎসর কালের ঢেউ, ঢেউর গমনে নিত্যগামী রথ চক্র নীরবে ঘুরিল আবার আয়ুর পথে হৃদয় কাননে কত শত আশা লতা শুকায়ে মরিল হায়রে কব তা কারে, কবিতা কেমনে কি সাহসে আবার তা রোপিব যতনে সে বীজ, যে বীজ ভূতে বিভল হইল
ঐ নূতনের কেতন ওড়ে কালবৈশাখীর ঝড় তোরা সব জয়ধ্বনি কর তোরা সব জয়ধ্বনি কর ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর প্রলয় নূতন সৃজন বেদন আসছে নবীন জীবন ধারা অসুন্দরে করতে ছেদন তাই যে এমন কেশে-বেশে মধুর হেসে ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চির সুন্দর ।
আপনার রাগকে নিয়ন্ত্রণ করুন, আপনার রাগকে আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে দেবেন না। আপনি যদি ক্ষিপ্ত হন তবে এমন কিছু বলবেন না, যাতে আপনি পরে অনুশোচনা করেন। আপনি যদি সুন্দর কিছু বলতে না পারেন তবে বলবেন না। শান্ত হও, তারপর যা করতে হবে তাই করো।
বছর ঘুরে এলো আবার পহেলা বৈশাখ বাঙ্গালী তাই সেজেছে আজ নববর্ষের সাজ! জাতিভেদ ভুলে গিয়ে এক কাতারে তারা বর্ষবরনের আনন্দে হয়েছে দিশেহারা! পান্তা ইলিশ, পিঠাপুলি আর বৈশাখী মেলায় নাচে গানে উল্লাসে মঙ্গল শোভাযাত্রায়, হাল খাতার রঙে রঙিন বাজারে দোকান একই কন্ঠে তারাও গাইছে সাম্য মৈত্রের গান! এসো তাই ভুলে যাই জাতি বর্ণ বিদ্বেষ, সারা বছর মিলেমিশে থাকবো মোরা বেশ!
চৈত্রে দিয়া মাটি বৈশাখে কর পরিপাটি।- ক্ষণা
বৈশাখে অনলসম বসন্তের খরা। তরুতল নাহি মোর করিকে পসরা পায় পোড়ে খরতর রবির কিরণ। শিরে দিতে নাহি আঁটে খুঞ্চার বসন নিযুক্ত করিল বিধি সবার কাপড়। অভাগী ফুলরা পরে হরিণের দুড় পদ পোড়ে খরতর রবির কিরণ। শিরে দিতে নাহি আঁটে অঙ্গের বসন বৈশাখ হৈল আগো মোর বড় বিষ। মাংস নাহি খায় সর্ব্ব লোকে নিরামিষ।
রসের আবেশরাশি শুষ্ক করি দাও আসি, আনো আনো আনো তব প্রলয়ের শাঁখ। মায়ার কুজ্ঝটিজাল যাক দূরে যাক॥