কোন বাঙালি আজ পর্যন্ত আত্মজীবনী লেখে নি কেননা আত্মজীবনী লেখার জন্যে দরকার সততা। বাঙালির আত্মজীবনী হচ্ছে শয়তানের লেখা ফেরেশতার আত্মজীবনী

---

সেই প্রকৃত মানুষ যে ভয় পায় তার অন্তরের মৃত্যুকে শরীরের মৃত্যুকে নয়।

---

বিদ্যা হলো সব থেকে বড় সম্পদ, বিদ্যা শুধু আমাদের নিজেদের উপকার করে না বরং প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে গোটা সমাজের কল্যাণ সাধন করে। - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

---

জীবন অনেকটা বাইসাইকেল চালানোর মত, পড়ে যাওয়ার ভয় থাকলে তোমাকে এগিয়ে যেতে হবে।

---

আমরা উত্তমার্ধ তাহারা নিকৃষ্টার্ধ, আমরা অর্ধাঙ্গী, তাহারা অর্ধাঙ্গ। অবলার হাতেও সমাজের জীবন-মরনের কাঠি রহিয়াছে। যেহেতু না জাগিলে সব ভারত ললনা এ ভারত আর জাগিতে পারিবে না। প্রভুদের ভীরুতা কিংবা তেজস্বীতা জননীর ইচ্ছার উপর নির্ভর করে। তবে শারীরিক বলের দোহাই দিয়া অদুরদর্শী মহোদয়গণ যেন শ্রেষ্ঠত্বের দাবি না করেন।

---

পথ ভুল হতে পারে, কিন্তু আকাশ সবসময় উপরে থাকে। তাই মাঝে মাঝে থমকে দাঁড়াও, দিশা খুঁজে নাও, হারিয়ে যাওয়ার ভয় নেই, আবার উঠে পড়বে

---

আমি এই নিষ্ঠুর পৃথিবীতে একা হাঁটতে ভয় পাই না।

---

কিছু মানুষের ভালোবাসা, মৃত্যুর চাইতেও ভয়ংকর। – জর্জ হ্স

---

স্ট্যাটাস সম্পর্কে কথা বলবেন না, বন্ধু, লোকেরা তোমার বন্দুকের চেয়ে, আমার গোঁফকে বেশি ভয় পায়।

---

যে সমাজ সত্যকে ভয় পায়, অন্যায়ের পাশে চুপ থাকে— সেই সমাজ কখনো এগোতে পারে না, বরং অন্ধকারেই ডুবে যায়।

---