সাহিত্যের কাজ মানুষকে তার চারিদিককার মন্দ শক্তির বিরুদ্ধে বিদ্রোহী করে তোলা।তার মধ্যে সমাজ বন্ধু বান্ধব আত্মীয় স্বজনকে অগ্রাহ্য করে ন্যায় সত্য ও আল্লাহকে মেনে নেবার প্রবৃত্তি করে দেওয়া। - লুৎফর রহমান

---

যারা কাপুরুষ তারাই ভাগ্যের দিকে চেয়ে থাকে। পুরুষ চায় নিজের শক্তির দিকে। তোমার বাহু, তোমার মাথা তোমাকে টেনে তুলবে, তোমার কপাল নয়।

---

তুমি তোমার ব্যক্তিত্বকে দৃঢ় করে তোল। কেউ তোমার উপর অন্যায় আধিপত্য করতে পারবে না।

---

মানুষ তার গৌরব ভুলে কী করে আঁধার ও মৃত্যুর পথে হাঁটবে? মানুষকে মহৎ করতে হবে, কারণ মহৎ হবার জন্যই সে এ জগতে এসেছিল।

---

মানুষ যতই ছোট হোক, যতই সে অবজ্ঞাত হয়ে থাকুক, তার মাঝে অসীম ক্ষমতা, অনন্ত প্রতিভা ঘুমিয়ে আছে। অনুকূল পরিবেশ পেলে তার ভেতরকার রূপ মহিমা অনন্ত শিখায় ফুটে উঠবে। - লুৎফর রহমান

---

যেখানে আছ, সেখান থেকেই তোমার যাত্রা শুরু হোক- এখান হতেই তুমি তোমার জীবনকে বড় করে তুলতে পার। -কোথাও যাবার দরকার নেই।

---

তোমার ছোট সুন্দর পরিবারকে নিয়ে দরিদ্র সচ্ছল অবস্থায় জ্ঞানরাজ্যের সঙ্গে যোগ রেখে যদি তুমি মরে যেতে পার- তোমার জীবন সার্থক।

---

প্রতিভা থাকলেও চেষ্টা না করলে জগতে প্রতিষ্ঠা লাভ করা যায় না।

---

যুবকদের গায়ের জোরে আস্থা খুব বেশি। বিচার বৃদ্ধি বিবেকের দাবি তাদের কাছে নাই। ঔদ্ধত্য প্রকাশ তাদের স্ব-প্রকৃত। - লুৎফর রহমান

---

জগৎ ও সমাজ যাঁরা গড়ে তুলেছেন, তাঁরা যে সবাই প্রতিভাবান, অসাধারণ, বিশিষ্ট ক্ষমতায় ভাগ্যবান ছিলেন তা নয়। তাঁরা ছিলেন পরিশ্রমী, সহিষ্ণু, সাধক।

---