সমাজে অসৎ পথে অর্থ উপার্জনের হার বেড়ে গেলে যেসব ব্যক্তি বা তাঁদের সন্তানেরা সৎ পথে জীবন নির্বাহ করতে চান, তাঁদের জন্য সেটা কঠিন হয়ে পড়ে। সৎভাবে চলতে গেলে একজনকে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা নিয়ে চলতে হয়। আর অসৎ উপায়ে উপার্জিত অর্থ দিয়ে এই ব্র্যান্ড–ওই ব্র্যান্ড, এটা-সেটা, হইচই, খুব দেখানো যায়। ফলাফলটা এই দাঁড়ায়, একজন অসৎ মানুষের দৌরাত্ম্যে যাঁরা সৎ জীবন যাপন করতে চান, তাঁদের জীবন যাত্রাটাই কঠিন হয়ে পড়ে। - প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

---

সব হারিয়ে আমার শুধু দেবার পালা, মানুষের জন্য করে যাচ্ছি। দেশের মানুষের জন্য যা ত্যাগ করার করবো, আমি জীবন দিতেও প্রস্তুত।

---

প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা,সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বিদ্বেষ নয় আমার সারা জীবনের লক্ষ্য এটা।

---

ডাক্তাররা রোগীকে মেরে ফেলতে চান না। রোগীর জন্য অনেক ঝুঁকি নিয়ে কাজ করেন। - প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

---

সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ সৃষ্টিকারীরা যেন ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে না পারে। সেজন্য প্রত্যেককে সজাগ থাকতে হবে। - প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

---

মাটি আর মানুষের সাথে রাজনীতিকে একাত্ম করতে হবে। সমাজের গভীর থেকে গভীরতর স্তরে পৌঁছুতে হবে। জনগণের বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে সততা ও যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হবে।

---

আজ বিশ্বায়নের যুগে এককভাবে কোনো কিছু করা কষ্টকর। এর চেয়ে সহযোগিতা ও সহায়তা অনেক কিছুকে সহজ করে তুলতে পারে। - প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

---

ব্যবসা করতে আসিনি, দেশ গড়তে এসেছি। - প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

---

আজ সেই সোনার বাংলা গড়ার দায়িত্ব এসেছে। এ দায়িত্ব শুধু আওয়ামী লীগের একার হতে পারে না। এ দেশ স্বাধীন করেছিলাম আমরা সবাই মিলে যেমন এক ভয়ঙ্কর দুঃসময়ে, ঠিক তেমনি আজ সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও দুঃসময়, দুঃশাসনের শৃঙ্খল থেকে দেশকে মুক্ত করার আরেক সংগ্রামে আবার আমরা একসাথে নিঃশ্বাস নেব, এক প্রত্যয়কে অবলম্বন করব, এক লক্ষ্যে হব পথের সাথী।

---

আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় আসে দেশের উন্নয়ন করে। - প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

---