একজন মা কখনো ক্লান্ত হন না, কখনো বিরক্ত হন না। সন্তান বড় হওয়ার পরও তিনি তার স্নেহ-ভালোবাসার ছায়ায় আগলে রাখেন।”

---

আমার প্রত্যাশা একেবারে কমে গিয়েছিল যখন আমি ২১ বছরে উপনীত হলাম। তারপর থেকে যা কিছু হয় তা ছিল উপরিলাভ।

---

আমি জানিনা কেন জানিনা, কোন সে মায়াতে পরছি বাধা। আমি পারিনা আর তো পারিনা, ভুলে থাকতে তোমায় একা। আমি জানিনা বুঝিনা এটাই কি ভালবাসা?

---

আমি ঠিক ততদিন পর্যন্ত ফুটবল খেলতে চাই, যতদিন না আমার পুত্র আমকে বলে, তুমি আর দৌড়াতে পারবে না, তুমি মৃত। — সন হিউয়্যাং মিন৷

---

মহা – বিদ্রোহী রণক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত। যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে-বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ, ভূমে রণিবে না বিদ্রোহী রণক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত।

---

আমি মাটিতে শরীরের গন্ধ পাই অথচ শরীরে মাটির গন্ধ পাওয়ার কথা ছিল

---

আমি ঠিক নেই এবং আমি কিছু সময়ের জন্য আশা করি না।

---

ক্লান্ত চোখ ও ক্লান্ত চোখের পাতা তাহার চেয়েও ক্লান্ত আমার পা। মাঝ উঠোনে সাধের আসন পাতা একটু বসি? জবাব আসে, ‘না।’- হুমায়ূন আহমেদ

---

সবচেয়ে খারাপ ধরনের দুঃখের কারণ, ব্যাখ্যা করতে সক্ষম হচ্ছে না।

---

আমি এক গভীরভাবে অচল মানুষ হয়তো এই নবীন শতাব্দীতে,নক্ষত্রের নিচে।

---