#Quote
আপনি যখন প্রেমে পড়বেন তখন আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে আপনার কাছে অনন্য বৈশিষ্ট্যের অধিকারী বলে মনে হবে। মূলত মস্তিষ্কে ব্যাপকহারে ডোপামিন নিঃসরণের ফলে এই একক মানসিকতার সৃষ্টি হয়। এই রাসায়নিক পদার্থটি মনোযোগ বাড়ানো এবং কেন্দ্রীভুত করার ক্ষেত্রে ভুমিকা পালন করে। আর একারণেই ভালোবাসার মানুষটির প্রতি এমন একক মানসিকতা বা অনুভূতি তৈরি হয়।
Facebook
Twitter
More Quotes
পরিস্থিতির চাইতেও বড় হল সেই পরিস্থিতির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি, আর মানসিকতা!
অন্যকে সম্মান করে কেউ কখনো ছোট হয়নি আর হবেও না, বরং তুমি যদি কোনো মানুষকে ছোটো মনে করো তবে সেটা তোমার ছোটো মানসিকতার পরিচয় দেয়।
প্রেমে পড়লে আপনি পোশাক-আশাক, আচার-ব্যবহার এবং দৈনন্দিন অভ্যাসগুলোর ক্ষেত্রে আপনার ভালোবাসার মানুষটির পছন্দ-অপছন্দকে প্রাধান্য দিতে শুরু করবেন।
তরুণ প্রজন্মের কাছে আমার বার্তা হলো- তাদের ভিন্নভাবে চিন্তা করবার সাহস রাখতে হবে। মনের ভেতর আবিষ্কারের তাড়না থাকতে হবে। নিজের সমস্যা নিজে মেটাবার মানসিকতা থাকতে হবে। - এ পি জে আব্দুল কালাম
একজন উদ্যোক্তা কখনই ৯ টা থেকে ৫ টা অবধি বাঁধাধরা নিয়ম মেনে কাজ করার মানসিকতা রাখে না৷
কিছু কিছু মানুষ বেইমানি করে খুব আনন্দ পায় কারণ তাদের মানসিকতা বিকৃত।
যারা প্রেমে পড়েছেন তারা জানিয়েছেন, তারা তাদের জেগে থাকার ৮৫% সময় ভালোবাসার মানুষটির চিন্তায় কাটিয়ে দিয়েছেন। এর জন্য দায়ী মস্তিষ্কে সেরোটোনিন নামের রাসায়নিক নিঃসরণ।
ত্যাগের মানসিকতা যার নেই তার ভালবাসার অধিকারও নেই।
প্রেমে পড়লে অনেক সময় আবেগগত এবং শারীরবৃত্তীয় অস্থিরতা তৈরি হয়। এর ফলে আপনার মধ্যে উল্লাস, প্রাণচাঞ্চল্য, অতি উদ্যম, নিদ্রাহীনতা, ক্ষুধামান্দ্য, কম্পন, হৃদপিণ্ডের ধুকপুকানি, শ্বাসপ্রশ্বাসের গতি বেড়ে যাওয়া এবং সামান্যতম বিপত্তিতে উদ্বেগ, আতঙ্ক ও হতাশার অনুভূতি দেখা দিবে। অনেকটা মাদকাসক্তদের মতো অবস্থা তৈরি হবে। মাদক সেবন করলে মস্তিষ্কের যে অংশ সক্রিয় হয়ে ওঠে প্রেমে পড়ার পর ভালোবাসার মানুষটিকে দেখলেও ঠিক একই অংশ উত্তেজিত হয়। গবেষকদের মতে প্রেমে পড়াটাও এক ধরনের আসক্তির মতো!
যারা গভীরভাবে প্রেমে পড়েন তারা ভালোবাসার মানুষটির প্রতি যৌন কামনা বোধ করেন। এক্ষেত্রে কিছু আবেগগত উৎকণ্ঠাও কাজ করে। এর সঙ্গে থাকে অধিকারপ্রবণতা, একচেটিয়া যৌন অধিকার স্থাপন এবং যৌন অবিশ্বস্তার সন্দেহ সৃষ্টি হলে চরম ঈর্ষাকাতরতাও কাজ করে। মানুষের মধ্যে এই ধরনের প্রবণতাগুলো কাজ করে যাতে করে তার সন্তান গর্ভধারণ করা পর্যন্ত তার সঙ্গিনী অন্য পাণিপ্রার্থীদের দূরে সরিয়ে রাখে।