প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস, তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

---

বালিকা আমি তোমাকে মিস করি কারণ তুমি আমার প্রেমের পদ্ম নিয়ে বসে আছো। কোন পদ্মাসনে বসে আছো তুমি।

---

হঠাৎ একদিন পূর্নিমার রাত্রে জীবনে যখন জোয়ার আসে, তখন যে একটা বৃহৎ প্রতিজ্ঞা করিয়া বসে জীবনের সুদীর্ঘ ভাটার সময় সে প্রতিজ্ঞা রক্ষা করিতে তাহার সমস্ত প্রাণে টান পড়ে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

---

বামন চিনি পৈতা প্রমাণ বামনী চিনি কিসে রে। — লালন

---

ফুলকুমারী তোমার পদ্ম আখির মায়ায় পরেছি। চন্দ্রকিরন রাতে মোর চিেওর গহীনে তোমার প্রতিকৃতি দেখে তোমায় ভালোবেসেছি। অবিনাশী কাল নিঃশঙ্ক চিেও তোমায় পাবার আশায় প্রহর গুনছি। ও নীলকন্ঠী তুমি ভালোবাসলে মোরে ঝরবে না নেএনীর।অন্তর্জ্বালা যাবে মুছে হিমান্তের নিশিতে।অতঃপর মোর জীবন নতুন ময়ূখ দেখবে। কলকন্ঠ পাখিরা নিশিদিন আমাদের খোঁজে যাবে।

---

যে লোক পরের দুঃখকে কিছুই মনে করে না তাহার সুখের জন্য ভগবান ঘরের মধ্যে এত স্নেহের আয়োজন কেন রাখিবেন। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

---

কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে মন মোর নহে রাজি - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

---

তরবারি গ্রহণ করতে হয় উচ্চশিরে উদ্ধত হস্ত তুলে, মালা গ্রহণ করতে হয় উচ্চশির অবনমিত করে, উদ্ধত হস্ত যুক্ত করে ললাট ঠেকিয়ে।— কাজী নজরুল ইসলাম

---

মা, তুমি স্নেহের আঁচল মোড়ানো নীল পদ্ম ফুল, ক্ষমা করো মমতাময়ী হয় যদি কভু অজ্ঞাত ভুল!

---

যে মরিতে জানে সুখের অধিকার তাহারই। যে জয় করে ভোগ করা তাহাকেই সাজে। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

---