মুহাম্মাদ বিন ইসমা’ঈলের (আল-বুখারী) অনেক প্রশংসনীয় গুণ ছিলো, কিন্তু তাদের মধ্যে তিনটি তার চরিত্রকে বিশেষায়িত করেছিলো : তিনি খুব কম কথা বলতেন; অন্যদের যা ছিলো তার প্রতি তিনি লোভ করতেন না; এবং তিনি অন্যদের বিষয়সমূহে নিজেকে জড়াতে দিতেন না, বরং তিনি তার সমস্ত সময় জ্ঞানার্জনের জন্য উৎসর্গ করেছিলেন।

---

আপনি কি জানেন আর কি জানেন না, তা জানাটাই হলো সত্যিকারের জ্ঞান । - কনফুসিয়াস

---

পাপ কাজের বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে, সেগুলোর মধ্যে একটি হল তা পাপী ব্যক্তির কাছ থেকে তার জ্ঞান ছিনিয়ে নেয়।

---

পোষাক হলো বাইরের আবরণ মানুষের আসল সৌন্দর্য হচ্ছে তার জ্ঞান।

---

জ্ঞান, ভালোবাসা, স্মৃতি, মৃত্যুর পরও অমর থাকে। জীবন এক যুদ্ধক্ষেত্র, মৃত্যু তার শেষ বিজয়। প্রতিটি মৃত্যুই শিক্ষা, জীবনের মূল্য বুঝায়

---

শক্তিশালী মনের মানুষরা উদ্ভাবনী আলোচনা করে, সাধারণ মনের মানুষরা কোন ঘটনা নিয়ে আলোচনা করে, দুর্বল মনের মানুষরা অন্য মানুষের কথা আলোচনা করে।

---

জীবন হয় একটি সাহসী দু: সাহসিক কাজ বা কিছুই না।

---

কলিযুগে দানই একমাত্র কর্ম। কর্ম দ্বারা শুদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত কেউ জ্ঞান অর্জন করে না।

---

জ্ঞানের আছে দুইটি বৃত্তি—বিচার ও বিবেক। আমাদের দোষ বিচারকেই সর্বেসর্বা করিয়া তুলি আর বিবেককে এক পাশে ফেলিয়া রাখি, নষ্ট হইতে দিই। কিন্তু বিবেকই জ্ঞানের প্রতিষ্ঠা জ্ঞানের গোড়া ঘেঁষা বৃত্তি ; আর বিচার হইতেছে জ্ঞানের গৌণ বৃত্তি।

---

যে জ্ঞান অর্জন করে কিন্তু অনুশীলন করে না, সে ঠিক তার মতো যে লাঙ্গল করে কিন্তু বপন করে না।

---