#Quote

রাস্তায় পোস্টার থাকুক আর না থাকুক, জনগণের মার্কাতেই জনগণ ভোট দেবে। আর সেই মার্কাটা হচ্ছে ধানের শীষ। ধানের শীষ এখন আর বিএনপির মার্কা নয়, এটা জাতির মার্কা, ধানের শীষ গণতন্ত্রের মার্কা। মুক্তিযুদ্ধকালীন যেমন জয় বাংলা ছিল আমাদের স্লোগান, তেমনি ধানের শীষ জাতির আকাক্সক্ষার প্রতীক, পরিবর্তনের মার্কায় পরিণত হয়েছে।

Facebook
Twitter
More Quotes by Zafrullah Chowdhury
ইতিহাসে অনেক কিছু দেখেছি। মুক্তিযুদ্ধ দেখেছি। এবার পদ্মা সেতুর উদ্বোধন দেখলাম।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজনও বিজ্ঞান পড়েনি। মন্ত্রীও বিজ্ঞান বোঝেন না, সচিবও কোনো দিন বিজ্ঞান পড়েছেন কিনা জানি না। এজন্য দ্বিগুণ দামে ভ্যাকসিন কেনায় তাদের উৎসাহ। প্লেনের ভাড়া ছাড়াই প্রায় ১৪ ডলার দিয়ে তারা ভ্যাকসিন ক্রয় করেছেন।
আমরা যারা যুদ্ধ করেছি একবার, একাত্তরে আট-নয় মাস। কিন্তু বীরাঙ্গনা যারা আছেন, তারা যুদ্ধ করেছেন বারবার। একাত্তরে যুদ্ধ করেছেন, যুদ্ধের পর যুদ্ধ করেছেন, এখনও যুদ্ধ করে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশের দারিদ্র্যের অন্যতম কারণ স্বাস্থ্যব্যবস্থার নাজুক পরিস্থিতি। এখানে ওষুধের দাম বৃদ্ধি ও চিকিৎসকের অবহেলায় মানুষ চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নতি না হলে বাংলাদেশে দারিদ্র্য কমবে না।
আলেমরা শ্রদ্ধাভাজন। তাদের বলবো, ভাস্কর্য নিয়ে আপনাদের বিতর্কে জড়িয়ে পড়া ঠিক না।
আমি সব রকম লাক্সারি করেছি। আমি যখন বিলেতে (লন্ডন) ছিলাম, আমার প্রাইভেট পাইলটসের লাইসেন্স ছিল। প্লেন চালানোর লাইসেন্স ছিল আমার। আমার লাইসেন্স ছিল।… প্রিন্স চার্লসের স্যুট বানাত যে দর্জি, সে দর্জি আমার স্যুটও বানাত। আমি কখনও বানানো স্যুট পরি নাই। সে দরজায় এসেছে, আমার মেজার করেছে। সে নিয়ে এসে… লন্ডনের খুবই দামি এলাকা, সেই দর্জি এসে আমার মাপজোক নিয়ে গেছে…। এসব এখন যখন আমি দেখি, এটা একটা ছেলেমানুষি ছিল। হোয়াট অ্যা ওয়েস্ট অফ মানি! এই টাকা দিয়ে আমি কতজনের উপকার করতে পারতাম!
দেশে কোথাও গণতন্ত্র নেই।
আপনারা অনেকেই জানেন না যে ইয়াবা একটা ওষুধ। আপনি যদি ইয়াবা পেতে চান তবে অবশ্যই ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন লাগবে। প্রেসক্রিপশন নিয়ে ইয়াবা আনা হলে এর দাম ৩ থেকে ৫ টাকা হতো। দেশে রাজশাহীতে এক সময় গাঁজা চাষ হতো। হাঁপানির শেষ চিকিৎসা গাঁজা দিয়ে হয়। এ ছাড়া মানুষ সবচেয়ে বেশি আসক্ত হচ্ছে সিগারেটে। মাদকাশক্তির শুরুই হয় সিগারেট দিয়ে। অথচ এটা নিয়ে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে জামায়াতের জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত।
যুদ্ধ করতে গেলে দুইটা জিনিস থাকতে হবে। প্রথমটা সৈনিক হতে হবে ফ্রন্টারিয়াত। পেছনে ব্যাকআপ থাকতে হবে হাসপাতালের। আহত যেন বোঝে তাকে আমরা সর্বান্তর চেষ্টা করেছি। তাহলে তার সাহস হবে পুণরায় যুদ্ধে আসার।