#Quote

ঈর্ষাতুর নই, তবু আমি তোমাদের আজ বড়ো ঈর্ষা করি | তোমরা সুন্দর জামা পরো, পার্কের বেঞ্চিতে বসে আলাপ জমাও, কখনো সেজন্য নয় | ভালো খাওদাও ফুর্তি করো সবান্ধব, সেজন্যেও নয়।

Facebook
Twitter
More Quotes by Shamsur Rahman
শহরের আনাচে কানাচে প্রতিটি রাস্তায় অলিতে গলিতে রঙিন সাইনবোর্ডে, প্রত্যেক বাড়িতে স্বাধীনতা নামক শব্দটি লিখে দিতে চাই বিশাল অক্ষরে স্বাধীনতা শব্দ এত প্রিয় যে আমার কখনো জানি নি আগে।
কখনো আমার মাকে কোনো গান গাইতে শুনিনি। সেই কবে শিশু রাতে ঘুম পাড়ানিয়া গান গেয়ে আমাকে কখনো ঘুম পাড়াতেন কি না আজ মনেই পড়ে না।
ফ্রেমের ভেতর থেকে আমার সন্তান চেয়ে থাকে নিষ্পলক,তার চোখে নেই রাগ কিংবা অভিমান।
আমি যাচ্ছি চলে, কোনো দিন হয়তো আর আসবো না। তবে যেটুকু নিয়ে গেলাম, তার প্রতিদান আমি দিতে পারবো না।
কতো নোংরা হাতের হিংশ্রতা ধেয়ে আসে। এখন তোমাকে নিয়ে খেঙরার নোংরামি, এখন তোমাকে ঘিরে খিস্তি-খেউড়ের পৌষমাস ! তোমার মুখের দিকে আজ আর যায় না তাকানো, বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা।
তারায় তারায় রটিয়ে দেবো, ‘আমি তোমার, তমি আমার’।
তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা, তোমাকে পাওয়ার জন্যে আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায় ? আর কতবার দেখতে হবে খাণ্ডবদাহন ?
মাস্টারদা, আপনি কখনো হাতঘড়ি পরতেন কিনা জানি না; জানবার প্রয়োজনও নেই তেমন। অমরতা জ্যোতির্বলয়ের মতো রাখী পরিয়ে দিয়েছে আপনার কব্জিতে।
প্রত্যাশার বাইরেই ছিল ব্যাপারটি। রোজকার মতোই টেবিল ঘেঁষে পুরোনো চেয়ারে আরামে ছিলাম বসে, ঘড়িতে তখন আমি কি না-লেখা কোনও কবিতার পঙ্‌ক্তি মনে-মনে সৃজনে ছিলাম মগ্ন? একটি কি দুটি শব্দ হয়তো-বা ভেসে উঠছিল আমার মানস-হ্রদে। আচমকা চোখে পড়ে ঘরে একটি প্রজাপতির চঞ্চলতা।
যখন কৃষক কাস্তে হাতে ফসলের যৌবনের উদ্ভিন্ন উল্লাস দেখে মাতে, তখন মহান সেই পুরুষের বিপুল আনন্দধ্বনি ঝরে ফসলের মাঠে।