প্রেমের ক্ষেত্রে ভাগ্যের সহায়তা পাওয়া যায় না। গল্প কিংবা সিনেমায় হয়তো দেখা যায়, কিন্তু বাস্তব জীবন গল্প নয়। জীবনের ,নায়িকারা নায়কদের রাস্তায় দেখলেও চিনতে পারে না। বই: বহুব্রীহি

---

জীবনে সহজে কখনো কাউকে বিশ্বাস করতে যেও না। কারন, যাকেই তুমি বিশ্বাসযোগ্য মনে করবে সেই তোমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করবে।

---

তাৎক্ষণিকভাবে প্রেমে পড়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। আর অতিরূপবতীদের. প্রেমে পড়ারও দরকার নেই, কারণ নিয়ম অনুযায়ী অন্যরাই তাদের প্রেমে পড়বে। বই: দেয়াল

---

গল্প-উপন্যাস হলো অল্পবয়েসী মেয়েদের মাথা খারাপের মন্ত্র।

---

বুড়ো মানুষের রক্তে আর কোনো টান থাকে না। শরীরে মশা বসে ঠিকই, কিন্তু কামড়ায় না।❞ বই: অপেক্ষা — হুমায়ূন আহমেদ

---

সব কষ্ট একসময় শেষ হয়ে যায়। মানুষের দুঃখ অনেকটা গ্যাস বেলুনের মতো—প্রথমে উঁচুতে উঠে থাকে, কিন্তু একসময় তা ধীরে ধীরে নিচে নেমে আসে। বেলুনে গ্যাস থাকলেও, সেটাকে সবসময় উড়িয়ে রাখার শক্তি আর থাকে না। বই: মেঘ বলেছে যাব যাব — হুমায়ূন আহমেদ

---

হাসিতে খুব সহজেই মানুষকে চেনা যায়।সব মানুষ একই ভঙ্গিতে কাঁদে কিন্তু হাসার সময় একেক জন একেক রকম করে হাসে।

---

বিয়ে করার জন্য দরকার এমন একটি মেয়ে, যে খুব হাসিখুশি থাকবে, প্রচণ্ড রাগ করলেও পরক্ষণে ভুলে গিয়ে হাসবে। যে রাত ১টার সময় ছাদে উঠে বৃষ্টিতে ভিজতে আপত্তি করবে না। বই: এইসব দিনরাত্রি — হুমায়ূন আহমেদ

---

গভীর প্রেম মানুষকে নিয়ন্ত্রণের পুতুল বানিয়ে দেয়। কেউ প্রেমিকের হাতের পুতুল হয়, কেউ প্রেমিকার। তবে দুজন কখনো একসঙ্গে পুতুল হয় না। কে পুতুল হবে আর কে নিয়ন্ত্রণ করবে, তা নির্ভর করে মানসিক ক্ষমতার ওপর। যার মানসিক শক্তি বেশি, পুতুলের সুতো থাকে তার হাতেই। বই: মিসির আলি! আপনি কোথায়?

---

একদল মানুষ আছে, যারা শুধু অন্যদের বিরক্ত করেই আনন্দ পায়। বই: মিসির আলীর অমীমাংসিত রহস্য — হুমায়ূন আহমেদ

---