#Quote

ইংরেজের এই ন্যায় বিচারের প্রতীক ঐ সুপ্রিম কোর্টের চূড়া। লোকে এই পথ দিয়ে যাওয়ার সময় ভক্তিভরে সেদিকে তাকায়। এখনো কেউ জানে না যে বিচার ব্যাবস্থার এই আড়ম্বর ইংরেজ জাতির একটি বিলাসিতা মাত্র। প্রয়োজনের সময় এইসব বিলাসিতা ছেঁটে ফেলতে তারা একটুও দ্বিধা করে না। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়

Facebook
Twitter
More Quotes by Sunil Gangopadhyay
ইচ্ছে করে দুপুর রোদে ব্লাক আউটের হুকুম দেবার ইচ্ছে করে বিবৃতি দিই ভাঁওতা মেলে জনসেবার ইচ্ছে করে ভাঁওতা বাজ নেতার মুখে চুনকালি দিই। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
বিশ্বাসে-শ্রদ্ধায় ভক্তিতে কেউ যখন নিমগ্ন থাকে তখন তাকে দেখতে বড় ভালো লাগে। চোখ বুজে কেউ ধ্যান করছে,এই দৃশ্যটা দেখলে আমার এখনও শ্রদ্ধা হয়, সে যারই ধ্যান করুক না কেন। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
এই দুরন্ত রাতের খেলা, কথা ছিল বনের মধ্যে রেশম, এত লাল রেশম, কথা ছিল ? বাতাস ভাঙ্গে বিজন দ্বীপ, আকাশ ভাঙ্গে ঘর দুঃক্ষ ভাঙ্গে নরম হাত, কঠিন হাত, কথা ছিল। হে সুন্দর, হে আনন্দ, এত সুদূর ? ফেরার পথ ভুলে যাবার কথা ছিল। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
এখন অসুখ নেই, এখন অসুখ থেকে সেরে পরবর্তী অসুখের জন্য বসে থাকা। এখন মাথার কাছে জানলা নেই, বুক ভরা দুই জানলা, শুধু শুকনো চোখ দেয়ালে বিশ্রাম করে, কপালে জলপট্টির মতো ঠান্ডা হাত দূরে সরে গেছে, আজ এই বিষম সকালবেলা আমার উত্থান নেই, আমি শুয়ে থাকি, সাড়ে দশটা বেজে যায়। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
বাঙালিরা ধর্ম নিয়ে মাতামাতি করে, ধর্ম সংস্কারের ব্যাপারে কেউ কিছু বললেই গেল গেল রব তোলে, কিন্তু এই বাঙ্গালিরাই ব্যক্তি জীবনে ধর্মের প্রায় কোন নির্দেশই মানে না। সততা, পবিত্রতা, সেবা এই সব ব্যাপারে তারা প্রায় অধার্মিক। বাঙালিরা খুব পরের সমালোচনা করে, পরনিন্দা করে কিন্তু আত্মসমালোচনা করে না। বাইরে খুব উদার মত প্রচার করে, নিজের পরিবারের মধ্যে অতি রক্ষনশীল। খবরের কাগজে তর্জন গর্জন দেখলে মনে হবে খুব সাহসী, আসলে অত্যন্ত ভীরু। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
ইংরেজের এই ন্যায়বিচারের প্রতীক ঐ সুপ্রিম কোর্টের চূড়া। লোকে এই পথ দিয়ে যাওয়ার সময় ভক্তিভরে সেদিকে তাকায়। এখনো কেউ জানে না যে বিচার ব্যাবস্থার এই আড়ম্বর ইংরেজ জাতির একটি বিলাসিতা মাত্র।প্রয়োজনের সময় এইসব বিলাসিতা ছেঁটে ফেলতে তারা একটুও দ্বিধা করে না। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
কারোর আসার কথা ছিল না কেউ আসেনি তবু কেন মন খারাপ হয়। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
“এমনভাবে অধ্যয়ন করবে, যেন তোমার সময়াভাব নেই”। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
তারপর ওরা হাত ধরে চুপ করে বসে রইলো । আর কোনো কথা নেই, সমস্ত কথার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে । ওরা বসেই রইলো । ঘাট ক্রমশ নির্জন হয়ে আসছে । বাতাস বইছে বেশ জোরে । বজরাগুলো ও ফিরে যাচ্ছে । সবাই ঘরে ফিরছে । এই দুজনের যেন কোনো ঘরবাড়ি নেই, কথাও ফিরতে হবেনা । এরকম একটি অনন্তকালের দৃশ্য হয়ে ওরা বসেই থাকবে। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
ঘটনার চেয়ে রটনার রূপ অনেক বেশী বিচিত্র এবং গতিবেগও প্রচন্ড। - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়