photo

Shruti Haasan

Indian actress and singer
Date of Birth : 28 Jan, 1986
Place of Birth : Chennai, India
Profession : Indian Actress, Singer
Nationality : Indian
Social Profiles :
Facebook
Twitter
Instagram
শ্রুতি রাজলক্ষী হাসান (Shruti Haasan) (জন্ম: ২৮শে জানুয়ারি, ১৯৮৬) একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, গায়িকা এবং সুরকার যিনি দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্প এবং বলিউডে কাজ করেন। তার মা-বাবা বিখ্যাত অভিনেতা কামাল হাসান এবং সারিকা ঠাকুর।

২০০৯ সালে অ্যাকশনধর্মী সিনেমা “লাক” (২০০৯) সিনেমায় প্রাপ্তবয়স্ক অভিনেত্রী হিসেবে অভিষেকের পূর্বে শিশু শিল্পী হিসেবে, তিনি সিনেমার গান গাইতেন এবং এবং অতিথি শিল্পী হিসেবে অভিনয় করতেন। পরবর্তীতে তার ওয়াট ডিজনী চলচ্চিত্রে তার অভিনীত “আনাগঙ্গা ও ধীরুদু”, “ওহ্‌ মাই ফ্রেন্ড” এবং “৭ আম আরিভু” সিনেমায় অভিনয়ের জন্য তিনি সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করেন। ২০১২ সালে, তিনি “গব্বার সিং”, হিন্দি “দাবাং” সিনেমার তেলুগু পুনঃনির্মিত সিনেমায় অভিনয় করেন, যা তার একটি ব্যবসাসফল চলচ্চিত্র। তিনি দক্ষিণ ভারতীয় ভাষার সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে তার সঙ্গীত চর্চাও পাশাপাশি অব্যাহতভাবে করে যান। তার সঙ্গীত পরিচালকের জীবন শুরু হয় তার বাবা চলচ্চিত্র নির্মাণ সংস্থা কর্তৃক নির্মিত “উন্নাইপল অরুভান” সিনেমার মাধ্যমে এবং তা নিজের ব্যান্ড এবং এ্যলবামের মাধ্যেম।

শৈশব
হায়দ্রাবাদের অন্নপূর্ণা স্টুডিওতে টেকএইড্‌স এনিমেশনে দেওয়া ইংরেজি, হিন্দি এবং তামিল ভাষায় দেওয়া আভ্যন্তরীন সাক্ষাতকারে শ্রুতি হাসান
শ্রুতি হাসান ২৮ জানুয়ারি ১৯৮৬ সালে ভারতের চেন্নাইতে কামাল হাসান এবং সারিকা ঠাকুরের পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার ছোট বোন আক্‌সারা বলরুম নৃত্যের ভারতের জাতীয় প্রতিনিধিত্ব করে। শ্রুতি চেন্নাইয়ের অ্যাবাকাস মন্টেসরী বিদ্যালয়ে এবং মুম্বাইয়ে চলে আসে সেন্ট অ্যান্ড্রু’স কলেজে মনোবিজ্ঞানে পড়াশোনার জন্য।

চেন্নাইয়ে ফিরার পূর্বে শ্রুতি তার নিজের চলচ্চিত্রে অভিনয় এবং গানের উপর গুরুত্বারোপ করেন এবং এজন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যান ক্যালিফোর্নিয়ার মিউজিশিয়ান ইনিস্টিটিউটে গানের উপর পড়াশোনার জন্য।

কর্মজীবন
সঙ্গীত ক্যারিয়ার
শ্রুতি হাসান মাত্র ছয় বছর বয়সে তার বাবা’র অভিনীত সিনেমা “থেভার মাগান” সিনেমায় গান করেন। যখন তিনি বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত, তিনি হিন্দি ভাষার সিনেমায় তার গানের অভিষেক ঘটান, সিনেমার নাম ছিল “চাচী ৪২০”, এই সিনেমায় তিনি তার বাবার সাথে দ্বৈত গান করেন এবং এই সিনেমাটির পরিচালকও ছিল তার বাবা। শ্রুতি “হে রাম” সিনেমার জন্য হিন্দি এবং তামিল ভাষায় শিরোনাম সঙ্গীত “রামা রামা”, তার পিতার সাথে দ্বৈত ভাষায় গান করেন, যা সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করে। এই গানে শ্রুতির পরিবেশনা দেখে, “স্ক্রিন ইন্ডিয়া” বলেন, "has the makings of a good singer, and with some training she should go great guns".

শ্রুতি হাসান বর্ষীয়ান সঙ্গীতশিল্পী কে.জে.যীশুদাসের সাথে “এন মানা ভানীল” (২০০২) সিনেমার জন্যেও দ্বৈত গান করেন। তিনি গৌতম মেননের “ভারানাম আরিয়াম” সিনেমার জন্য হরিশ জয়রাজের কম্পোজিশনে গান করেন। ২০০৮ সালের নভেম্বরে, তার প্রথম নামবিহীন এলবামের কাজ অর্ধেক সম্পন্ন করেন, যা ২০০৯ সালের মর্ধ্যবর্তী সময়ে বের হয়। এই এলবামের গানের গীতিকার, সুরকার এবং কন্ঠশিল্পী তিনি নিজে। “লাক” ছবির জন্যে তা কন্ঠে গাওয়া একটি গানও রেকর্ড করা হয়।

২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে, শ্রুতি ডেভ কুষারের সাথে “হিস্‌স” সিনেমার জন্য গান করেন। যতক্ষণ কুষার গানের কাজ সুরু করেছিলেন, ততক্ষণ শ্রুতি গানের কথা লিখেন, গানে কন্ঠ দেন এবং সিনেমার প্রচারমূলক ভিডিওতে উপস্থিত থাকেন।

অভিনয় ক্যারিয়ার
শ্রুতি তার অভিনয়ের অভিষেক করেন, তামিল-হিন্দি দ্বৈত ভাষার “হে রাম” সিনেমায় বল্লভভাই প্যাটেলের কন্যা হিসেবে বিশেষ শিল্পী হিসেবে অভিনয়ের মাধ্যমে। এই সিনেমাটি নির্মিত হয় মহাত্মা গান্ধীর উপর হত্যার চেষ্টার কাহিনীর উপর ভিত্তি করে, এই সিনেমার পরিচালক ছিলেন তার বাবা কামাল হাসান। বিখ্যাত সিনেমার চুক্তি বাতিলের পর, (বিশেষত ভেঙ্কট প্রভুর “সারোজা” সিনেমায় প্রধান চরিত্রে অভিনয়) ২০০৭ সালের শেষের দিকে শ্রুতি তার পূর্ণ অভিষেক ঘটান নিশিকান্ত কামাত পরিচালিত মাধভানের বিপরীতে ২০০৮ সালের একটি সিনেমায় অভিনয়ের মাধ্যমে। এরপর তিনি “এন্ড্রেন্ড্রাম পুন্নাগাই” নামের একটী সিনেমায় অভিনয়ে জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন, only to be stalled prior to production.

তারপর শ্রুতি ২০০৮ সালের জুলাই মাসে, ইমরান খানের বিপরীতে সোহাম শাহ্‌’র হিন্দি চলচ্চিত্র “লাক” (২০০৯) এ অভিনয়ে জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন এবং এর কাজ প্রায় এক বছর ধরে করেন। ইমরান খান, তার বাল্যবন্ধু, এই সিনেমায় অভিনয়ের জন্যে পরিচালকের নিকট তার নাম প্রস্তাব করেন এবং শ্রুতি পুরো সংলাপ পড়ার পর চুক্তিবদ্ধ হন এবং অ্যাকশন সিনেমায় দ্বৈত চরিত্রে অভিনয়ের জন্য সম্মত হন। শ্রুতি এই সিনেমার শুটিং চলাকালে একটি মারামারি দৃশ্যে অংশ নেন, যেখানে তিনি বিকিনি পরিহিত একটি দৃশ্যেও কাজ করেন। এই সিনেমাটি প্রেক্ষগৃহে আসে ২০০৯ সালের জুলাই মাসে, এই সিনেমাটি সমালোচকদের খুবই নেতিবাচক মতামত এবং ভারতীয় বক্স অফিসে নিম্নস্তরে অবস্থান করে। সমালোচকদের মতে, " she deserved a better launch vehicle"। আইবিএনের (IBN) এর রাজীব মসনদ বলেন, "dialogues with deadpan expressions", যেখানে অন্য সমালোচকের মতে, "she is synthetic and fails to impress". শ্রুতিকে এরপর “উন্নাইপল অরুভান” সিনেমার পচামূলক ভিডিওতে দেখা যায় এবং দ্বৈত ভাষায় তার বাবা অভিনীত সিনেমা “এনাদু” সিনেমার জন্য তিনি গানের সুর তৈরী করেন। পরবর্তীতে তিনি মল্লিকা সারাওয়াত অভিনীত ভৌতিক সিনেমা “হিস্‌স” সিনেমার প্রচারণামূলক ভিডিওতে অংশ নেন, এই সিনেমায় তিনি “দেব কুষারের” লেখা একটি গানে তিনি কন্ঠ দেন।

তেলুগু সিনেমায় তার অভিষেক ঘটে ২০১১ সালের জানুয়ারীতে, পরিচালক কে.রাগাভেন্দ রাওয়ের পুত্র প্রকাশ কভেলামুদির পরিচালনায় সিদ্ধার্থের বিপরীতে তিনি অভিনয় করেন। ওয়াট ডিজনীর সহ-প্রযোজনায় নির্মিত চলচ্চিত্রে শ্রুতি একজন বেদুইন নারীর চরিত্রে অভিনয় করেন, যে কিনা তারা সারা জীবন একজন অন্ধ যোদ্ধার সেবার কাজে অতিবাহিত করেন, এই অন্ধ যোদ্ধার চরিত্রে অভিনয় করেন সিদ্ধার্থ। এই সিনেমাটি ইতিবাচক মতামত অর্জন করে, তার অভিনয় প্রসংশিত হয়, সমালোচকের মতে, "Shruti looks quite attractive and makes a wonderful screen presence", এর সাথে রেডিফমেইল.কম এর একজন সদস্য লেখেন, "she looks beautiful and has a mystical aura about her"।

যাহোক এই সিনেমাটি বক্স অফিসে বাণিজ্যিকভাবে সফল হতে পারে নি, এই সিনেমার প্রচারণামূলক অনুষ্ঠান না করার ফলে এই সিনেমাটি তেমন আয় করতে পারে নি। তার দ্বিতীয় হিন্দি সিনেমা হল্ম মাধুর ভান্দারকারের হাস্যরসাত্মক রোমান্টিক “দিল তো বাচ্চা হে জি” সিনেমা, তাকে এই সিনেমায় ইমরান হাশমি”, “অজয় দেবগন” এবং “শাযান পাদামসি”র সাথে বিশেষ অতিথি হিসেবে অভিনয় করতে দেখা যায়। তিনি এই সিনেমায় নিখি নারাং, প্রাক্তন মিস ইন্ডিয়া মডেলের সৎ-কন্যা হিসেবে অভিনয় করেন। এই সিনেমায় হাশমি মা এবং কন্যা উভয়ের প্রেমে পড়েন। শ্রুতির অভিনয় সম্পর্কে সমালোচকরা নিম্নমানের মতামত দেয়। তাদের মতামত, "so fake that she offers only disappointment"; যাহোক এই সিনেমাটি বক্স অফিসে বাণিজ্যিকভাবে সফল হয়। ২০১০ সালের মাঝামাঝি সময়ে শ্রুতি এ.আর. মুরুগাদোসের পরবর্তী “৭ আউম আরিভু” (7aum Arivu) সিনেমায় সূর্যের বিপরীতে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন এবং এর নির্মাণের কাজ শুরু হয় পরবর্তী বছরের জুনের দিকে। পরিচালক তাকে বিজ্ঞানীর অংশ হিসেবে, “বুদ্ধিমতী ও সুন্দরী” হিসেবে অভিনয় করতে পারবে বলে নিশ্চিত হওয়ার পর তার সাথে চুক্তিবদ্ধ হন। শ্রুতি শুভা শ্রীনিভাশন নামের একটি চরিত্র অভিনয় করেন, সিনেমায় একজন তরুণ বিজ্ঞানী, যে কিনা পঞ্চম শতকের একটি বৌদ্ধ মন্দির “বোধিমারা” পুনরুদ্ধারের জন্য কাজ করে, এই সিনেমায় তার অভিনয় সমালোকদের প্রশংসা অর্জন করে। এই সিনেমাটি মোটামুটি মিশ্র মতামত গ্রহণ করে, কিন্তু ব্যবসাসফল ছবি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। “দ্য হিন্দু” পত্রিকার মতামত হল, "rarely is a heroine given near-equal footing in Tamil films", describing her as "ravishing but that she ought to work harder on spontaneity, and fine-tune her Tamil accent", কিন্তু এর উপসংহারে বলে, "the point is the actor shows promise।"

তার পরবর্তী মুক্তিপ্রাপ্ত তেলুগু চলচ্চিত্র হল “ওহ্‌ মাই ফ্রেন্ড”, একটি হাস্যরসাত্মক রোমান্টিক সিনেমা, যাতে শ্রুতি আবার সিদ্ধার্থের বিপরীতে অভিনয় করেন। এই সিনেমায় আরো অভিনয় করেন “হামসিকা মাতোয়ানী” এবং “নাভদ্বীপ”। এই সিনেমায় যৌবন পর্যন্ত চলা শৈশবের বাল্যবন্ধুদের অটুট বন্ধুত্বের কাহিনী প্রকাশ পায় এবং এই চরিত্র অভিনয়ে জন্য শ্রুতিকে “কুচিপদি” যেতে হয়েছিল নাচ শিখার জন্য। এই সিনেমাটি সমালোচকদের মিশ্র মতামত অর্জন করে। শ্রুতইকে পরবর্তীতে দেখা যায় “ঐশ্বর্য ধানুশ” পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র “3” সিনেমায়, ধানুশের সহ-অভিনীয় একটি নাটকীয় রোমান্টিক সিনেমা। এতে একটু সমস্যা দেখা দেওয়ার ফলে তাদের চুক্তি বাতিল হয়। যাহোক পরবর্তীকালে শ্রুতি এই সিনেমায় জননী চরিত্রে অভিনয়ের জন্য পুনরায় চুক্তিবদ্ধ হয়, এবং দুইজন সমকালীন তামিল অভিনেতা কামাল হাসান এবং রজনীকান্ত এর কন্যা হওয়ায় এই সিনেমার “Why This Kolaveri Di?” গানটি সফলতা লাভ করে। এই সিনেমাটি ২০১২ সালে মুক্তির পর সমালোচকদের প্রশংসা অর্জন করে এবং শ্রুতির অভিনয় সম্পর্কে তাদের অভিমত হল, "Shruti Hassan has come a long way", যদিও সিনেমাটি বক্স অফিসে গড় সফলতা লাভ করে। ২০১২ সালে তার অভিনীত দ্বিতীয় সিনেমা মুক্তি পায়, হরিশ শঙ্করের তেলুগু চলচ্চিত্র “গব্বার সিং”। এই সিনেমাটি হিন্দি চলচ্চিত্র “দাবাং” (২০১০) এর পুনঃনির্মিত তেলুগু সিনেমা। এই সিনেমাতেও পাওয়ান কল্যাণ অভিনয় করেন। ২০১১ সালের নভেম্বরে শ্রুতি এই সিনেমার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন, ইলেনা ডি’ক্রুজের পরিবর্তে, যিনি এই সিনেমার অভিনয় থেকে বাদ পরেন। এই সিনেমায় তিনি বাগ্যলক্ষ্মী, একজন গ্রামের বালিকার চরিত্রে অভিনয় করেন। এই সিনেমার আসল ভার্সনে চরিত্রটিতে অভিনয় করেন “সোনাক্ষি সিংহা”। এই সিনেমাটি বক্স অফিসে বিশালভাবে বাণিজ্যিক সফলতা লাভ করে এবং তাকে অনেক চলচ্চিত্রের প্রস্তাব আনয়নে সহায়তা করে। সমালোচকরা তার অনূকুলে তাদের মতামত প্রদান করে। সমালোচকদের মতে, " she justifies her character" এবং "though she didn't have much of a character, she has left her mark"। তার পরবর্তী মুক্তিপ্রাপ্ত তেলুগু সিনেমা হল রবি তেজা’র বিপরীতে “বালুপু”, তার অভিনয়ের সাতেহ সিনেমাটিও সমালোচক এবং দর্শকেদের নিকট জনপ্রিয় হয়। the movie, along with her performance was well received from critics and audience.

শ্রুতি “রাম চরন তেজা”র বিপরীতে ভবিষ্যতে মুক্তিপ্রাপ্ত তেলুগু সিনেমায় অভিনয় করবেন। তার সাম্প্রতিক মুক্তিপ্রাপ্ত হিন্দি সিনেমাগুলো হল “প্রভু দেবের” “রামাইয়্যা ভাস্তাভাইয়্যা” (২০১৩) এবং “নিখিল আদ্ভানী”র “ডি-ডে” (২০১৩), যার উভয়ই ১৯ জুলাই মুক্তি পায়। তিনি মে ২০১৩ ম্যাক্সিম(ভারত) ছেলেদের ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদ মডেল ছিলেন। সিদ্ধার্থের সাথে তার বিচ্ছেদ হওয়ার পর থেকে তিনি তার স্ট্যাটাস এখনো একক রেখেছেন। শ্রুতি হাসান আশা করে তিনি তার পরবর্তী সিনেমা বিশালের বিপরীতে করবেন, যার পরিচালক হবেন হরি।

সঙ্গীত ক্যারিয়ার
অনেক জল্পনা কল্পনার পর, শ্রুতি হাসানকে তামিল সিনেমা “উন্নাইপল অরুভান” এর সুরকার হিসেবে চূড়ান্ত করা হয়। যা মুক্তি পায় ২০০৯ সালে। এই দ্বৈত ভাষার সিনেমাটি হিন্দি ভাষার সফল চলচ্চিত্র “এ ওয়েডনেসড!” সিনেমার পুনঃনির্মাণ”। এই দ্বৈত ভাষার সিনেমাটির গানের প্রকল্প আলাদা ছিল। এর পাশাপাশি, শ্রুতি অলটারনেটিভ রক ব্যান্ড “দ্য এক্সটার্নালস” এর কন্ঠশিল্পী।

Quotes

Total 0 Quotes
Quotes not found.