Ziaul Ahsan
Military personnel
| Date of Birth | : | 04 December, 1970 (Age 54) |
| Place of Birth | : | Jhalakathi, Bangladesh |
| Profession | : | Army Officer |
| Nationality | : | Bangladeshi |
জিয়াউল আহসান (Ziaul Ahsan) একজন সাবেক বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা। তিনি জাতীয় টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সাবেক মহাপরিচালক ছিলেন। এনটিএমসিতে যোগদানের আগে, তিনি জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার একজন পরিচালক (অভ্যন্তরীণ বিষয়ক) ছিলেন। তিনি এর আগে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) অতিরিক্ত মহাপরিচালক (এডিজি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জোরপূর্বক গুম ও খুন সহ বিভিন্ন জঘন্য অপরাধের সাথে জড়িত থাকার জন্য ৬ আগস্ট ২০২৪ তারিখে আহসানকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। তিনি মেজর জেনারেল এএসএম রিদওয়ানুর রহমানকে এনটিএমসি মহাপরিচালক হিসেবে স্থলাভিষিক্ত করেছেন। তিনি তার কর্মজীবনে শেখ হাসিনার নির্দেশে মোট ১০৩০ জন গুমকৃত ব্যক্তিকে হত্যা করেন, যা বিশ্বের ক্রমিক হত্যার ক্রমতালিকায় শীর্ষস্থানীয়।
কর্মজীবন
সেনাবাহিনী
আহসান ১৯৯১ সালের ২১ জুন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশনড অফিসার হিসেবে যোগদান করেন। তিনি বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমির ২৪তম দীর্ঘ কোর্সের স্নাতক ছিলেন। তিনি একজন কমান্ডো এবং স্কাইডাইভার।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন
আহসান ২০০৯ সালের ৫ মার্চ র্যাব-২ এর উপ-অধিনায়ক তখন তিনি মেজর ছিলেন। তিনি একই বছর লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদে উন্নীত হন এবং ২৭ আগস্ট, ২০১০ এ র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন কর্নেল পদে পদোন্নতি পেয়ে ২০১৩ সালের ৭ ডিসেম্বর তাকে র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন্স) করা হয়। তিনিই একমাত্র সেনা কর্মকর্তা যিনি সর্বোচ্চ সময়ের জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বাইরে থেকেছেন।
আহসান গত সাড়ে সাত বছরে বেশ কয়েকটি অপারেশনের নেতৃত্ব দিয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ সেভেন মার্ডার মামলার প্রধান আসামি নুর হোসেনকে কলকাতা থেকে দেশে ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে তার ভূমিকা ছিল। ২৯ এপ্রিল ২০১৪ এ, আহসান লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারেক সাঈদ এবং মেজর আরিফ হোসেনকে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর নজরুল ইসলামকে হত্যা করার নির্দেশ দেন যিনি কর্নেল তারেককে নারায়ণগঞ্জের সেভেন মার্ডারের চুক্তি দিয়েছিলেন। যদিও আহসান জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন। র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, জামাত-উল-মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি), হুজি এবং আনসারুল্লাহসহ অন্যান্য চরমপন্থী সংগঠনের নেতৃত্বে ছিলেন রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানাসহ স্থানীয় স্থানীয় নেতারা এবং কুখ্যাত অপরাধীরা। যেমন 'ড্রাগ লর্ড' আমিন হুদা।
Quotes
Total 0 Quotes
Quotes not found.