Shafiuddin Ahmed
Bangladeshi cricketer
Date of Birth | : | 01 June, 1973 (Age 51) |
Place of Birth | : | Dhaka |
Profession | : | Cricketer |
Nationality | : | Bangladeshi |
শফিউদ্দিন আহমেদ (জন্ম: ১ জুন, ১৯৭৩) ঢাকায় জন্মগ্রহণকারী বাংলাদেশের সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও আম্পায়ার। ১৯৯৭ থেকে ২০০০ মেয়াদকালে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সদস্য থাকা অবস্থায় একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ বোলার ছিলেন। ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম অংশগ্রহণের সাথে তিনি জড়িত ছিলেন।
‘বাবু’ ডাকনামে পরিচিত শফিউদ্দিন আহমেদ ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে নিচেরসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে চট্টগ্রাম বিভাগের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি।
খেলোয়াড়ী জীবন
১৯৯৭-৯৮ মৌসুমে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে শফিউদ্দিনের। একই মৌসুমেই বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সদস্যরূপে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ লাভ করেন। ১১ অক্টোবর, ১৯৯৭ তারিখে নাইরোবির জিমখানা ক্লাব মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তার ওডিআই অভিষেক ঘটে। প্রেসিডেন্ট’স কাপের ২য় খেলায় তার অংশগ্রহণ সুখকর ছিল না। খেলায় তিনি ৯ ওভারে ৫০ রান দিয়ে কোন উইকেট লাভে ব্যর্থ হন। এছাড়া ব্যাটিংয়ে তিনি এক বল মোকাবেলা করে ০* রানে অপরাজিত ছিলেন। ঐ খেলায় জিম্বাবুয়ে দল ৪৮ রানে জয়লাভ করে। একই প্রতিযোগিতার ৪র্থ খেলায় শেখ সালাহউদ্দিনকে সাথে নিয়ে ১০ম উইকেটে ১৫ রান তুলে আগা খান স্পোর্টস ক্লাব মাঠে নতুন রেকর্ড গড়েন। কিন্তু জিম্বাবুয়ের বামহাতি মিডিয়াম-পেস বোলার ব্রায়ান স্ট্র্যাংয়ের ওডিআই ইতিহাসের ৭ম সেরা ও জিম্বাবুয়ের সেরা বোলিং ৬/২০ নৈপুণ্যে এ রেকর্ড ম্লান হয়ে যায়। খেলায় বাংলাদেশ ৯২ রানের সর্বনিম্ন সংগ্রহ তোলে ও ১৯২ রানের ব্যবধানে পরাজিত হয়।
ক্রিকেট বিশ্বকাপ
ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড কর্তৃক ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকায় আমিনুল ইসলামকে অধিনায়কের দায়িত্ব প্রদান করে দল ঘোষণা করা হয়। কোচ গর্ডন গ্রীনিজের পরিচালনায় ঐ দলে তিনিও অন্যতম সদস্য ছিলেন। তিনি একটিমাত্র খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। ৩১ মে, ১৯৯৯ তারিখে নর্দাম্পটনে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপের ২৯তম খেলায় শক্তিশালী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জয়ী হওয়া স্মরণীয় খেলায়ও তার অংশগ্রহণ ছিল। টসে পরাজিত হওয়া বাংলাদেশ দলের ইনিংসের শেষদিকে মাঠে নেমে তিনি মাত্র ৩ বল খেলে ২* রানে অপরাজিত ছিলেন। পরবর্তীতে বল হাতে ৮ ওভারে ২৬ রান দিয়ে ইজাজ আহমেদকে আউট করে দলের অবিস্মরণীয় জয়ে ভূমিকা রাখেন।
এছাড়াও তিনি আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেছেন।
Quotes
Total 0 Quotes
Quotes not found.