Abu Hasan Shahriar
Date of Birth | : | 25 June, 1959 (Age 65) |
Place of Birth | : | Sirajganj, Bangladesh |
Profession | : | Bangladeshi Poet, Writer, Journalist |
Nationality | : | Bangladeshi |
Social Profiles | : |
Facebook
|
Abu Hasan Shahriar (born 25 June 1959) is a Bangladeshi poet. He won 2016 Bangla Academy Literary Award in the category of poetry.
Abu Hasan Shahriar is a Bangladeshi poet who won the 2016 Bangla Academy Literary Award in the poetry category. Abu Hasan Shahriar was born on 25 June 1959 and he got his education at Dhaka College.
(আবু হাসান শাহরিয়ার) ২৫-এ জুন ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে রাজশাহীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন আবু হাসান শাহরিয়ার। পৈতৃকনিবাস সিরাজগঞ্জ জেলার কড্ডাকৃষ্ণপুর। ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাসের পর ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে এক বছর ডাক্তারি পড়েন, তার সঙ্গে নিজেকে মেলাতে না পেরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে ভর্তি হয়েছেন। সেখানেও নিজেকে মেলাতে পারেননি; অধ্যয়ন অসম্পূর্ণ রেখে তিন বছর পরই সম্পূর্ণরূপে বিচ্ছিন্ন হয়েছেন প্রাতিষ্ঠানিক পড়ালেখা থেকে। পরিপূর্ণরূপে নিবেদিত হয়েছেন কবিতার কাছে; অপ্রাতিষ্ঠানিক অপরিমেয় বইপত্রের কাছে। পেশা হিসেবে অনেক বিখ্যাত সাহিত্যিকের মতোই বেছে নিয়েছেন সাংবদিকতাকে। বিভিন্ন পত্রিকার ফিচার সম্পাদক, উপসম্পাদক, সাহিত্য সম্পাদকের দায়িত্বপালন করে সর্বশেষ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন দৈনিক আমাদের সময়ে। তবে নব্বইয়ের দশকে ‘দৈনিক মুক্তকণ্ঠ’র ‘খোলা জানালা’ নামের একটি অনন্য সাহিত্যবিভাগের সম্পাদনা করে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। পত্রিকা ছাড়াও তিনি সম্পাদনা করেছেন ‘জীবনানন্দ দাশের গ্রন্থিত-অগ্রন্থিত কবিতাসমগ্র’, ‘জীবনানন্দ দাশের গ্রন্থিত-অগ্রন্থিত শ্রেষ্ঠ কবিতা, ‘প্রামাণ্য শামসুর রাহমান’, ‘দেশপ্রেমের কবিতা’, ‘বিরহের কবিতা’, ‘জীবনানন্দ দাশের প্রেমের কবিতা’, ‘রূপসী বাংলা (জীবনানন্দকৃত পাণ্ডুলিপি সংস্করণ), ‘বনলতা সেন’, ‘ছোটগল্প ৯৮’, ‘কবিদের লেখা প্রেমপত্র’ এবং ‘জীবনানন্দ দাশ : মূল্যায়ন ও পাঠোদ্ধার’। প্রবন্ধগ্রন্থ হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে- ‘উদোরপিণ্ডি’, ‘কালের কবিতা কালান্তরের কবিতা’, ‘কবিতার প্রান্তকথা’, ‘কবিতা-অকবিতা-অল্পকবিতা’ এবং ‘কবিতার বীজতলা’।
ব্যক্তিজীবন ও প্রতিপার্শ্বচিন্তা থেকে লিখেছেন ‘অর্ধসত্য’, ‘সমাত্মজীবনী : মিডিয়া ও প্রতিমিডিয়া’, ‘পায়ে পায়ে’, ‘যাইত্যাছি যাইত্যাছি কই যাইত্যাছি জানি না’, ‘নৈঃশব্দের ডাকঘর’(মৃণাল বসুচৌধুরীর সঙ্গে যৌথভাবে), এবং ‘আমরা একসঙ্গে হেঁটেছিলাম’। শেষোক্ত বইটি বাংলাদেশের প্রধান কবি হিসেবে খ্যাত শামসুর রাহমানের নিবিড় সান্নিধ্যপ্রসূত। ‘আসমানী সাবান’ নামে একটি ছোটগল্পের বইও তাঁর আছে। আছে ‘পায়ে নূপুর’, ‘ভরদুপুরে অনেক দূরে’, এবং ‘আয়রে আমার ছেলেবেলা’ নামে কিশোর কাব্যও। তবে অন্য যা-ই থাক, তিনি কবি। তাঁর প্রকাশিত কবিতাগুলো হলো : ‘অন্তহীন মায়াবী ভ্রমণ’, ‘অব্যর্থ আঙুল’, ‘তোমার কাছে যাই না, তবে যাবো’, ‘একলব্যের পুনরুত্থান’, ‘নিরন্তরের ষষ্ঠীপদী’, ‘এ বছর পাখিবন্যা হবে’, ‘ফিরে আসে হরপ্পার চাঁদ, ‘হাটে গেছে জড়বস্তুবাদ’, ‘সে থাকে বিস্তর মনে বিশদ পরানে’, ‘বালিকা আশ্রম’, ‘আড়াই অক্ষর’, ‘তোমাদের কাচের শহরে’, ‘কিছু দৃশ্য অকারণে প্রিয়’ এবং ‘আবু হাসান শাহরিয়ারের প্রেমের কবিতা’ ও ‘শ্রেষ্ঠ কবিতা’। তাঁর শ্রেষ্ঠ কবিতা সংকলনগ্রন্থটি বহুল পাঠকপ্রিয় ও বহুসংস্করণে ঋদ্ধ।