#Quote
More Quotes
বৈশাখে অনলসম বসন্তের খরা। তরুতল নাহি মোর করিকে পসরা পায় পোড়ে খরতর রবির কিরণ। শিরে দিতে নাহি আঁটে খুঞ্চার বসন নিযুক্ত করিল বিধি সবার কাপড়। অভাগী ফুল্লরা পরে হরিণের দুড় পদ পোড়ে খরতর রবির কিরণ। শিরে দিতে নাহি আঁটে অঙ্গের বসন বৈশাখ হৈল আগো মোর বড় বিষ। মাংস নাহি খায় সর্ব্ব লোকে নিরামিষ
হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ! ধুলায় ধূসর রুক্ষ উড্ডীন পিঙ্গল জটাজাল, তপঃক্লিষ্ট তপ্ত তনু, মুখে তুলি বিষাণ ভয়াল কারে দাও ডাক হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ!
হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ! ধুলায় ধূসর রুক্ষ উড্ডীন পিঙ্গল জটাজাল, তপঃক্লিষ্ট তপ্ত তনু, মুখে তুলি বিষাণ ভয়াল কারে দাও ডাক হে ভৈরব, হে রুদ্র বৈশাখ!- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
নতুন বছরের সূচনা, আনন্দের ভান্ডার,পহেলা বৈশাখে কাঁপাকাঁপা নদী আর পাহাড়।মিষ্টি পিঠে, রাঙা জামা, মনে শুধু সুখ,সবার জীবনে আসুক, ভালোবাসার দিশা।
রুদ্রতপের সিদ্ধি এ কি ওই-যে তোমার বক্ষে দেখি, ওরই লাগি আসন পাতো হোমহুতাশন জ্বেলে॥ নিঠুর, তুমি তাকিয়েছিলে মৃত্যুক্ষুধার মতো তোমার রক্তনয়ন মেলে।
কিছু তারা মিট মিট করে জলছে, কিছু স্বপ্ন ভেসে চলছে, একটা চাঁদ আলো ছরাচ্ছে, একটা রাত নিরব হয়ে গেছে, একটা বন্ধু তোমাকে মনে করছে, আর একটা বছর পারিয়ে তোমাকে বলছে শুভ পয়লা বৈশাখ
বৈশাখের মেলাতে ঘুরতে ফিরতে উঠতে বসতে ধরতে ছাড়তে, দেখি কত যুবতী হাসছে গাইছে কেনাকাটা করছে খাচ্ছে দাচ্ছে কোমড় দুলিয়ে হাটছে! লাল পাড়ে সাদা শাড়ি ছেলেদের নজর কাড়ি এ যেন রসের হাড়ি নয় কোন বাড়াবাড়ি! ছেলেরাও কম না টিএসসি রমনা সারাদিন কাটিয়ে যায় মেয়ে পটিয়ে!
ধূসরপাংশুল মাঠ, ধেনুগণ যায় ঊর্ধ্বমুখে, ছুটে চলে চাষি। ত্বরিতে নামায় পাল নদীপথে ত্রস্ত তরী যত তীরপ্রান্তে আসি। পশ্চিমে বিচ্ছিন্ন মেঘে সায়াহ্নের পিঙ্গল আভাস রাঙাইছে আঁখি-- বিদ্যুৎ-বিদীর্ণ শূন্যে ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে চলে যায় উৎকণ্ঠিত পাখি।।
নতুন বছর, নতুন গান,হৃদয় জুড়ে নতুন প্রাণ।
তার পরে ফেলে দাও, চূর্ণ করো, যাহা ইচ্ছা তব– ভগ্ন করো পাখা। যেখানে নিক্ষেপ কর হৃত পত্র, চ্যুত পুষ্পদল, ছিন্নভিন্ন শাখা, ক্ষণিক খেলনা তব, দয়াহীন তব দস্যুতার লুণ্ঠনাবশেষ, সেথা মোরে ফেলে দিয়ো অনন্ততমিস্র সেই বিস্মৃতির দেশ।